পোস্টগুলি

অক্টোবর ৪, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

লেখক শান্তা কামালী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "বনফুল" ৪

ছবি
চোখ রাখুন স্বপ্নসিঁড়ি সাহিত্য পত্রিকার পাতায়  লেখক  শান্তা কামালী'র  নতুন ধারাবাহিক   উপন্যাস  "বনফুল"                                                                   বনফুল                                                                                      ৪ র্থ পর্ব                                                                                    এইভাবেই চলে গেলো অনেক গুলো দিন,পড়ার টেবিলে বসে নিজের অজান্তেই পলাশ জুঁইয়ের কথা ভাবছিল, এতো বড়লোকের মেয়ে হওয়া সত্বেও কতো স্বাভাবিক অহংকার বলে কিচ্ছু নেই,কি অমায়িক,শান্ত ভদ্র!  এরই মাঝে পলাশের ফোন বেজে ওঠল,ফোন হাতে নিতেই চমকে উঠল, এ যে জুঁইয়ের ফোন, রিসিভ করতে ওপাশ থেকে জুঁই বললো কেমন আছেন ভাইয়া? -ভালো,  তুমি? -হুম, আমিও ভালো আছি। কাল বিকেল একটু সময় দিতে পারবেন?  -বিশেষ কোন কাজ?  - জ্বি, -কোথাও যেতে হবে?  - আপনি এজিবি পয়েন্টে দাঁড়ালেই হবে ঠিক চারটায়, আমি ঠিক সময় তুলে নেব।এই বলেই জুঁই ফোন কেটে দিলো। ফোন রেখেই জুঁই জল্পনা কল্পনা করতে শুরু করলো কাল কি পড়ে যাবে, কি কি বলবে ইত্যাদি...  ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পরলো।  জুঁইয়ের ঘুম ভ

শকুন্তলা সান্যাল

ছবি
অর্ধসত্য এই অর্ধসত্য পৃথিবী উচ্চারণ আমাদের , দ্বন্দ্ব ছুঁড়ে মারে, আমাদের উড়ায়  পুড়ায় নাচায়। ধরণী বীরভোগ্যা, জেনেও কৃষকেরা দিশাহীন। আর দৃষ্টি পথ জুড়ে ছুটে আসছে শক হূণ ইংরেজ,স্পর্শকাতর প্রতিবেশী। সহ্য সহায়! আমাদের চেলো ভেলো মুন্ডেরা  আমাদের অ আ ক খ বাক্য বিভক্তেরা  খলবল করে জলে। যত্তসব কাঁকড়ার অভিপ্রায় আমার! মেঘ কি অস্তিত্বে সত্য?

রাবেয়া পারভীন এর ধারাবাহিক ছোট গল্প "কালো ক্যনভাস"৭

ছবি
নতুন  ধারাবাহিক " কালো ক্যনভাস  " লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন   লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম এই লেখার  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।                                               কালো ক্যনভাস                                                                             ( ৭ ম পর্ব )  বিগত পনেরো ষোল বছরে নীলার জীবনে বয়ে গেছে  অনোক ঝড় ঝন্জা। কখনো কখনো খুব দিশেহারা হয়ে পড়ত আর তখনি  বাবা মা তাকে অনুপ্রেরণা দিতেন।  সামনে এগুবার সিড়িটা দেখিয়ে দিতেন । ভেংগে পড়া নী্লা  আবার উঠে দাঁড়াবার সাহস পেত। ইউনিভারসিটি তে পড়ার সময়  অনেক ছেলেই তাকে প্রেম নিবেদন  করেছে কিন্তু  সাড়া দেয়নি  নীলা,  দিতে পারেনি । নীলার  ক্লাসমেট  শিহাব  নীলার সামনে একদিন  কাঁদতে শুরু করেছিল। অনেকদিন  বলে বলে ব্যার্থ  হয়ে অবশেষে  কান্না। নীলার সামনে হাত জোড় করে বলেছিল, - প্লিজ। নীলা একবার আমার কথা ভাব । অনেক ভালোবাসি তোমাকে। বিশ্বাস  করো।  মরে যাব আমি। পাশে  বসে থাকা  বান্ধবী জেনির হাত শক্ত করে চেপে ধরেছিলো নীলা। ভয়ে গলা শুকিয়ে আসছিল তার। অস্ফুটে জেন

রুকসানা রহমান এর ধারাবাহিক উপন্যাস "উদাসী মেঘের ডানায় ৫

ছবি
 চলছে নতুন  ধারাবাহিক  উপন্যাস " উদাসী মেঘের ডানায় " আজ তৃতীয় দিন।  লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন    লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে   থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম  লেখার।  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।                                           উদাসী মেঘের ডানায়                                                                              ( পর্ব  পাচঁ )  নীলগিরিতে পৌচ্ছাতে বেশ  সন্ধ্যা হয়ে গেলো দুজনায় খুর্ব ক্লান্ত শাওয়ার সেরে কফি ও সামান্য কিছু খেয়ে তৃষ্ণা রেষ্ট নিতে ওর রুমে চলে গেলো। রাত দশটার দিকে ডোরবেলটা বাজতেই তৃষ্ণার ঘুম ভেঙ্গে গেলো উঠে দরজা খুলতেই -বিরক্ত করলাম খাবেনা চলো খেয়ে নেই। -না বেশ ঘুমিয়েছি এখন আর টায়ার্ড লাগছেনা তুমি যাও আমি আসছি। বেশ রাত পর্যটকদের ভীড়, ওরা আর রেষ্ট হাউজে না খেয়ে বাহিরের হোটেলে খেয়ে কিছুটা সময় হাঁটলো তারপর ফিরে এলো রেষ্ট হাউজে। কিছুটা সময় গল্প করলো তৃষ্ণাকে হাই তুলছে দেখে অপু বললো-কাল কিন্ত পূণিমা দেখবো রাত জেগে আজ বরং ঘুমিয়ে পড়ো তৃষ্ণা আমিও ঘুমাবো। সকালে উঠে পাহাড় দেখবো। ভয় পেলে ডেকো পাহাড়ি এলাকা -আমি ভয় প

রেহানা বীথি

ছবি
 মাদুলি  গলায় ঝুলছে মাদুলি    কোনও হাওয়া নেই আশেপাশে  শূন্যের মাঝে ফুটে থাকে যেসব ফুল  তারমধ্যে থেকে একটি তুলে নিলে  বাকিরা লজ্জায় বিবর্ণ হয়ে যায়  বিবর্ণ ফুল আমার দেখতে ভালো লাগে  বিবর্ণ ফুলকে কেন যেন বড় আপন মনে হয়  আমি ওদের দলে ভীড়ে যাই  দলে ভীড়ে যাই কমলা পোশাক খুলে  পোশাকের নকশারা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে ব্যথায় কাতর হয় আমি ফিরেও তাকাই না   আমার সুতোহীন নগ্ন দেহে আদর করতে চায় যে অক্টোপাস  তাকে, একটি সূঁচের আঘাতে  পৃথিবীর শেষপ্রান্তে পাঠিয়ে  মাদুলিটা খুলে ফেলি  হাওয়া আসুক  বদ কিংবা কোনও দখিন জানালার  আমি ভিজবো... 

সঞ্জয় আচার্য

ছবি
মনা রাখাল ধুলোতে বাজিয়ে নুপূর চলে গেছে দূর আহা-হা-হা বাঁয়ে বাঁয়ে—মনা রাখালের দুপুর। চৈতি মাঠ তারই শোকে পড়ে আছে অভিমানে ঠিকানা বিহীন ফকিরের মতো এক কোণে। যে পথে মনা  রাখালের ছায়া পেরিয়ে গেছে সেই পথে মেঘের কারুকাজ ভাঙে আর গড়ে। তারই মাঝে এ পৃথিবী চেয়ে থাকে, কান পাতে কবে কোন নিভৃত অবসরে গোরুর ক্ষুরের শব্দ ভেসে আসে সাঁঝের প্রহরে।

পিয়াল রায়

ছবি
  একরোখা     ব্যাপারটা যথেষ্ট পুরনো হওয়ার পর মনে হল চলে গেছে একটা যুগ আড়ালে আড়ালে বাড়তে থাকে ভয় সমস্ত বোঝাপড়া থেকে ধূসর হতে হতে ক্রমশ ম্লান একদা ধবল চূড়াগুলি মুখ ঘুরিয়ে এদিকে তাকালে জলে জল মেখে খেলা চলে সারাদিন ধুলোতে গড়িয়ে চলে স্বপ্নের ভিডিও ক্লিপিং

সৈয়দ আহম্মদ আশেকী

ছবি
আগন্তুক আমি                                           কবি ও কবিতার ভীড়ে কবিকুঞ্জে আমি এক  আগন্তুক। আমার  শুস্ক ও তৃষ্ণার্ত কন্ঠনালী কবির কবিতার বাস্পে সিক্ত করতে এসেছি কবিদের সামনে আমি এক কাব্য ভিখারী। উনুনে গরম ভাতের গন্ধ যেমন বরেণ্য কবিদের কবিতার ঘ্রাণ গরম ভাতের মতোন আমার অভুক্ত হৃদয়কে লোভাতুর করে। আমি এসেছি কবিতার ঘ্রাণ শুঁকে শুঁকে কবিতা আমার কাছে সৌখিন মমতা, যেখানে থাকে কবির প্রেমাস্পদ স্রোতধারা আমি এসেছি বৈলক্ষন সন্নাসীর বেশে , জগতের মোহে সংসার আগলে  বন্দীত্ব আত্না ত্রাহি ত্রাহি করে । আমার মূমুর্ষ হৃদয় পদ্ম কমল পরিশোদ্ধ কবিতার জলে স্নান করাবো।  আমি এসেছি কবিতার সবুজ কাননে, বিদগ্ধ অবুঝ আমি মানুষে খুঁজি মানব এ বঙ্গের হৃদয়ে হৃদয়ে বিলায়ে দেবো তা মানুষে মানুষে মানবতা  হাছন রাজার সুরমার জলের মতোন। জাগ্রত হও আকাশে আকাশে সব রবি আউল-বাউল, সাধক, সুধী, কবি সুরের জোয়ারে উত্তুঙ্গে মাস্তুল নীলাম্বরে শুনি বাজে স্বর্গ-রোল ।

ফরমান সেখ

ছবি
মাতা মানেই   মাতা মানেই, মমতাময়ী      স্নেহ মাখা আঁচল, মাতা মানেই, মাথার ছায়া      আদর ভরা অঞ্চল। মাতা মানেই, মনের সাহস           মস্ত একটি ধরা,  মাতা মানেই,  অন্ধকারের-     আলোর উজ্বল ধারা। মাতা মানেই, ছোট্ট বেলার      শান্ত মৃদুল কোল, মাতা মানেই, অসীম খুশীর          মনোনান্দের দোল। মাতা মানেই, প্রথম গুরু       গুরুর গুরু যে, মাতা মানেই, স্বার্থবিনা-     ভালোবাসে সে। মাতা মানেই, পূর্ণ সুখী     সকল সুখের আয়ু, মাতা মানেই, আশার আলো       স্নিগ্ধ শীতল বায়ু।

fdgd

LOVE

tytfds

LOVE