পোস্টগুলি

এপ্রিল ২, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রুকসানা রহমানের একগুচ্ছ অনুকাব্য 

ছবি
রুকসানা রহমানের একগুচ্ছ অনুকাব্য  তেমার জন্য আমি প্রতিদিনই মরে ও কেন যে বাঁচি শুধু তোমারই জন্য। পোড়ারঙ আমি নৈশব্দের ভিতর রেখে গেলাম ভালোবাসার পোড়ারঙ।  রক্তাক্ত হাহাকার কে ডাকে তার প্রিয়াকে হাজার বছর ধরে সেই উৎসব খাঁচায় ফেলে আসছে যুগের পর যুগ জ্বালাময় প্রাস্তরে সেই আঁচলে বোনা আজও ছিঁড়ে নেওয়া অজস্র পালক এই যাতনা কি কোনদিন খুঁজে পেয়েছে ?  কোমল শরীরে লেগে থাকা উষ্ণ- রক্তাক্ত হাহাকার। অন্ধকারে আমরা আমার আমার করে কখন যে বিবেক কে হত্যা করেছি হত্যা করেছি প্রেম,শিক্ষা সংস্কৃতি ক্ষমতার লোভে যা ছিলো একদিন আমাাদের আলো অন্ধকারে আজ কেবলই হাহাকার মানবতা। খুঁজি আমি পথ চলতে চলতে মানুষের ভীড়ে  মানুষ খুঁজি...!  রুকসানা রহমান শোষক এই পৃথিবীতে অমায়িক, মিষ্ট কথার মুখোশধারীদের ভালোবাসার মানুষের অভাব হয়না।  একমাত্র তার জীবন সঙ্গী বা প্রেয়সী জানে ঐ মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা শাসক ও শোষক কে...!

মমতা রায়চৌধুরীর ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব ১৪৫

ছবি
উপন্যাস  টানাপড়েন ১৪৫ বাতাসে বহিছে বসন্ত মমতা রায়চৌধুরী ১৯.৩.২২ সন্ধ্যে ৭. ৫৬ বিয়ে বাড়িতে বেশ দুদিন আনন্দ করে বাড়িতে ফিরে এসে রেখার কাজ আরো বেড়ে গেছে। এত জামা কাপড় সমস্ত কাঁচা ধোয়া ,কিছু লন্ড্রিতে পাঠানো। অন্যদিকে স্কুল আবার একদিকে লেখা পাঠানো আর সঙ্গে রয়েছে ক্লান্তি। সবমিলিয়ে রেখার অবস্থা খুব টাইট হয়ে গেছে। এতগুলো দিক  সামলাতে হচ্ছে। এর মধ্যে সামনে আছে বসন্ত উৎসব। রেখাই বড়দিকে প্রস্তাব দিয়েছে। বিদ্যালয়ে প্রাক বসন্ত উৎসব করার জন্য । ফলে আর দুদিন মাত্র বাকি আছে ,এর মধ্যেই প্রস্তুতি সারতে হবে, তাই আগে খাতাটা খুলে বসলো কোন কোন মেয়ে গানে আছে, কোন কোন মেয়ে নাচে আছে সেই সমস্ত মেয়েদের ফোন নম্বর বের করে ফোন করতে শুরু করলো। মেয়েরা তো বসন্ত উৎসবের নাম শুনে আনন্দ উল্লাসে ফেটে প পড়ল ।প্রথমে ফোন করলো নন্দিনীকে 'হ্যালো ,হ্যালো"। ওদিক থেকেও বলল" হ্যালো:। এটা কি নন্দিনীর ফোন নাম্বার? হ্যাঁ ,কে বলছেন? "আমি স্কুল থেকে ওর মিস বলছি।" "ম্যাম বলুন ।আমি নন্দিনীর মা বলছি।।" "বলছি নন্দিনী আছে ?ওকে একটু দেয়া যাবে?" "দেয়া যাবে ।আপনি ধরুন আমি

নাসিমা মিশু এর কবিতা "জীবন কথা"

ছবি
জীবন কথা   নাসিমা মিশু আনা যার জীবন  একলা একা  আপনার সাথে আপনার কথা বলা কিবা যায় আসে তাতে  গভীর নিশুতি কিংবা গনগনে মধ্য দুপুর  সাঁঝ আঁধারি অস্তের দিগন্তে মিলিয়ে যাওয়ায়  সকল মৃত সময় নিয়ে একান্তে আপনার মাঝে  আপনি হারা..... সকল প্রশংসিত শুভ সময় আপনার চেয়েও আপন হোক আমিহীন পৃথিবীব্যাপি  সকল জাগ্রত ক্ষণ হোক প্রিয় সান্নিধ্যে ধরণীতল  একলা একা নয়,দোহেতে দোঁহে  হোক শিহরণ পুলকিত আবেশে  হোক প্রকটিত আলোকিত দিবালোকে মাতাল বাদলের স্বপ্ন ঘোর মাদকতায় মধ্য রাতের চাঁদনী প্রহরে অরণ্য কুঞ্জ সুধা আহরিত ঝিরিঝিরি মৃদু তরঙ্গ উতঙ্গে- তারপর ! তার-ও পর  পরের ও পর  সকল মৃত জাগ্রত একক একা সময় গুলো  এক অদ্ভুত দর্শনে এক মেরুতে সম এবং সমান।

শামীমা আহমেদ এর ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব ৮২

ছবি
ধারাবাহিক উপন্যাস  শায়লা শিহাব কথন  অলিখিত শর্ত (পর্ব ৮২) শামীমা আহমেদ  সারারাত মায়ের খেয়াল রেখে শায়লা ভোরের দিকে মায়ের পাশে ঘুমিয়ে পড়েছিল। ঘুম ভাঙতেই মোবাইলে সময় দেখে নিলো। সকাল ছয়টা।শায়লা তার মেসেজ চেক করলো।নাহ ! শিহাবের কোন মেসেজ নেই। মা অসুস্থ তাই হয়তো শিহাব তাকে কোন বিরক্ত করেনি। শায়লা বিছানা ছাড়ল। রাতে মা একেবারেই কোনরকম সমস্যা করেনি।বেশ ঘুমিয়েছেন।শায়লা বুঝতে পারলো  গতকাল সারাদিন তাকে দেখতে না পেয়েই মা অসুস্থ হয়ে গিয়েছিল। শায়লা ঝটপট বিছানা ছাড়লো। সে  ফ্রেশ হয়ে নিলো। বারান্দায় গিয়ে শিহাবকে বেশ কয়েকটা কল দিলো।নাহ ! শিহাব কল ধরলো না।হয়তো সারারাত তার জন্য জেগে এখন ঘুমিয়ে পড়েছে। শায়লা শিহাবকে মেসেজ পাঠালো। শিহাব আমার বাসার কাছে চলে আসো। সবাই ঘুমিয়ে আছে। মা ভাল আছে। আমি এখুনি তোমার সাথে বেরুবো।তুমি বাইক নিয়ে দ্রুতই আমার বাসার কাছে চলে আসো। শায়লা মেসেজ দিয়ে নিজের ঘরে চলে গেলো। গতকাল সারাদিন একই কাপড়ে ছিল।সে শাড়ি বদলে নিলো।একটা নীল শাড়ি পরে নিলো। আয়নায় নিজেকে দেখে চুল ঠিক করে নিলো। মোবাইলে মেসেজের রিপ্লাইয়ের জন্য অপেক্ষা করতে লাগল নাহ ! শিহাব মেসেজ সিন করেনি। কিন্তু দেরি হয়ে যাচ্ছে।যে ক

Ytgg

LOVE

Hhg

LOVE

Ggtg

LOVE