পোস্টগুলি

আগস্ট ২০, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Where can I will publishe my won poetry or writing content .

ছবি
Where can I will publishe my won poetry or writing content . আমি কোথায় আমার নিজের লেখা কবিতা ও অন্য কোন লেখা প্রকাশ করতে পারবো । আলোদেব্ প্রতিটি লেখক তার লেখা প্রকাশের জন্য এখন আর আগের মতো তাঁকে অপেক্ষা বা সময় অথবা অর্থ ব্যয় করতে হয় না। আগেকার সময় এমন কি বলা যায় ২০১৫ সালেও লেখকদের লেখা পাঠানোর পদ্ধতি ছিল বাই পোস্ট বা হ্যান্ড টু হ্যান্ড। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে মানুষের দৈনন্দিন জীবন ধারা। তার মূল কারন হলো টেকনলজি । এখন মানুষ প্রিন্ট মিডিয়াতে সেভাবে গুরুত্ব না দিয়ে তাঁদের প্রভাব অনেক বেশি মাত্রায় পরছে সোশ্যাল মিডিয়ায় । তার কারণ গুলি হলো। প্রিন্ট মিডিয়ায় কত জন পড়ল বা পড়বার পর বহিপ্রকাশ কি তা অনেক ক্ষেত্রেই বোঝা যায়না । কিন্তু সোশ্যাল যেকোনো সাইডেই লেখক তাঁর পাঠকদের কথা বা মন্তব্য পেয়ে থাকেন। এতে খুশি অনেক বেশি। সহজেই সেই সাইডে গিয়ে দেখে নিতে পারেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় লেখকদের লেখার ভিউস অনেক কম তাই বলে এই নয় যে কোন দিন ভিউস বাড়বে না। হতাশ হবার কিছু নেই । দ্বিতীয় , যখন খুশি লেখা পাঠানো যায় । তার সময় বা মাপ কাঠি নেই। তৃতীয় , প্রায় প্রতিদিনই লেখা প্রকাশের সুযো

মোহাম্মদ সোহেল রানা

ছবি
বাকরুদ্ধ    আমি কি লিখবো কলম দিয়ে শব্দরাই যে হয়ে যাচ্ছে বাকরুদ্ধ, স্বাধীন সোনার বাংলাদেশে আজ বাঁচার জন্য করতে হয় কেনো যুদ্ধ? চলন্ত বাসে স্বামীকে বাকরুদ্ধ করে স্ত্রীকে কীভাবে করা হয় গণধর্ষণ, নিরাপরাধ মানুষ প্রতিবাদী হলে কেনো হয় তার উপর গুলি বর্ষণ। ভাইয়ের সম্মুখে আদরের ছোট্ট বোনটিকে বখাটে করে লাঞ্ছিত, স্বাধীনতা বলো তুমি এদেশে কেন মানুষ কতোকাল রবে পরাজিত? ধর্ষিতা হয়ে মা বোন পায়নি রক্ষা নির্যাতন করে তাকে করেছে খুন, বিচারের আশায় আমরা সবাই ঘুরি হাইকোর্ট বেঞ্চে এখন ধরেছে ঘুণ। লাঞ্ছিতার লাশ তদন্তের নামে কেন উঠানো হবে বারবার কবর থেকে? এই প্রশ্নের জবাব দিতে পারবে না কেউ প্রকৃত অর্থে দোষী ছিল কে? সত্যি কথা বলতে গিয়ে সাংবাদিক রাতের আঁধারে হয় খুন না হয় গুম, প্রকৃত দোষী বুক ফুলিয়ে চলে অহর্নিশ এই সমাজে তারাই প্রচলিত ডোম। অন্যায় অবিচার দেখে প্রতিরোধ নয় স্বাধীনতা কি তাহলে এখন বাকরুদ্ধ? প্রশ্নের জবাব কে দিবে স্বাধীন দেশে? এভাবে সবাই কতদিন থাকব অবরুদ্ধ। প্রতিবাদ করতে গিয়ে মরণকে বরণ করতে হয় হয়তো মন্দ নিয়তি জন্মেছি এ দেশে বুঝেও এখন অবুঝের মতো সব সইতে হয়,

কাইউম খান ( ইংল্যান্ড )

ছবি
আমি স্বাধীন   আমি স্বাধীন। বাবার স্বপ্নের ফসল আমার এই স্বাধীনতা। আমি পিতা আমি হতাশ, আমি দিতে পারিনি আমার প্রজন্মকে স্বপ্নের স্বাধীনতার স্বাদ। স্বপ্ন দেখিয়েছিলাম সাত কোটি মানুষকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক মুক্তি বৈষম্যবহিন সমাজের, কিন্তু আমি তা দিতে পারিনি, তবুওআমি হতাশ নই। আমি বিব্রত, আমি লজ্জিত আমি একজন মুক্তি যোদ্ধা। স্বপ্নকে সফল করতে নিজের বর্তমানকে বিসর্জন দিয়েছি, প্রজন্ম কি পারবে সপ্ন কে সফল করতে? তাই আমি বিব্রত, আমি শংকিত আমি সদ্য প্রজন্মের পিতা, তবুও আমি আশাবাদী আমি স্বপ্ন দেখি, আমি বিসর্জন দিতে পারি, তাই আমি স্বপ্নকে সফল করতে পারবো আমি যে প্রজন্মের পিতা ।

আলমগীর হোসাইন 

ছবি
  স্বার্থের দ্বন্দ্ব     স্বার্থের দ্বন্দ্ব আপন হয় শত্রু ভাবাপন্ন জ্ঞান গর্বে বেচে নেয় হীন কুট কৌশল অনৈতিক পন্থা অবলম্বন মিথ্যার আশ্রয় ঘৃণার নিন্দিত নরকে সিক্ত জীবন ক্ষয়। জীবন ক্ষনস্থায়ী মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও চাকচিক্য লোভের মোহে গোমরাহিতে নিয়ম ভাঙ্গার পথে নিত্য আসা যাওয়া ভুল করেও ভাবেনা মিথ্যা ক্ষণিকের। সত্য সততা পর্যদুস্ত হয়ে গেছে মিথ্যায় দুনিয়ার চাকচিক্য অবৈধ সম্ভোগে মত্ত মৃত্যু দূত ওঁৎ পেতেছে মানব বসতিতে তবুও নির্ভয় পরশ্রীকাতরতায় উদ্যত। প্রতিহিংসার অনলে পুড়ে জীবন ক্ষয় গোপন অভিসারে ক্ষনিক চিত্ত সুখে অহংকারী মনোভাব পোষণে নগ্ন ধৃষ্টতা স্বৈরাচারী পন্থায় নিত্য বিজয় উল্লাসরত। বিবেকের আদালতে সমর্পণ হয় না মন দুনিয়ার আদালতে মনুষ্যত্ব মানবতা নেই জীবন বোধের নীতি বাক্য রূপকথার গল্প কালের বিবর্তনে বিলুপ্ত ডাইনোসরের মতো। মানুষের দুস্কর্মের ফল মহামারীর আবির্ভাব প্রকৃতির নির্মম প্রতিশোধ অস্বাভাবিক মৃত্যু থেমে নেই মিথ্যাচার ছদ্মবেশে কালক্ষেপণ অহংকার দম্ভোক্তি কঠিনতর করোনাকাল। ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেয়ে মানুষ সর্তক হয় করোনার পূর্বাভাস বুঝে উঠতে পারেনি কেউ অভিশপ্ত সেই জীবন ন্যায়