পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মোঃহা‌বিবুর রহমান এ‌র লেখা "সহধ‌র্মিণীর হুঁ‌শিয়ারী বার্তা"৭

ছবি
ঘরের ভিতর থেকে কবি ধরেছেন দৃশ্যকথা গদ্যের ভাষায় ধারাবাহিক ভাবেই প্রকাশিত হয়ে চলেছে তাঁর  অসাধারন  সৃষ্টি।  লিখতে সহোযোগিতা করুন  লাইক ও কমেন্ট করে । পত্রিকার পক্ষ থেকে সকল পাঠক পাঠিকা লেখক লেখিকা সকলের জন্য রইলো অনন্ত শুভেচ্ছা সহধ‌র্মিণীর হুঁ‌শিয়ারী বার্তা                                                                ( ৭ ম পর্ব)   ম‌নের কথা নি‌জের ম‌নের গহী‌নে রাখ‌লে অপ‌রে জান‌বে কি ক‌রে? অ‌নে‌কে বাক‌্যহীনভা‌বে আজীবন কা‌টি‌য়ে দি‌য়ে পরপারে পা‌ড়ি জমান। আবার অ‌নে‌কেই বক্ত‌ব্যের ফুলঝু‌রি আওড়া‌তে আওড়া‌তে অ‌নেক সময় পাগ‌লের প্রলাপ বক‌তে থা‌কে। মধ‌্যম পন্থাটাই কিন্তু বাস্ত‌বে শ্রেয়। ত‌বে স্বল্প কথায় বা অল্প শ‌ব্দে অ‌ধিক প্রকাশের মাধ‌্যমে ভাল লেখ‌কের প‌রিচয় পাওয়া যায়। ইদা‌নিং সহধ‌র্মিণী আমা‌কে প্রয়োজ‌নের চে‌য়ে অ‌ধিক কথা বল‌ার ব‌্যাপা‌রে প্রায়শই সতর্ক ক‌রেন। মানুষ মধ‌্য বয়স কিংবা তার একটু বেশী বয়স পে‌রো‌লে নি‌জে‌কে জ্ঞানী ভা‌বে হয়তবা আমার ক্ষে‌ত্রেও তা হয়। ত‌বে বিষয়‌টি আ‌মি প‌জি‌টিভভা‌বে গ্রহণ ক‌রে নিজে‌কে এ বিষ‌য়ে বেশ নিয়ন্ত্রণ কর‌তে পে‌রে‌ছি। আস‌লে কোন মানুষই নি‌জের ভুল‌টি সহ‌জে ঠাহর কর‌তে

মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন"১২

ছবি
অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করবার মতো আকর্ষণীয়  মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন" পড়ুন ও অপরকে পড়তে সহযোগিতা করুন                        টানাপোড়েন (পর্ব ১২ )                                 কষ্ট                                     সা রারাত রেখা দু'চোখের পাতা এক করতে পারে নি। ভোরের দিকে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন এসেছে। ঠিক তখনই ফোনে একটা ম্যাসেজ ঢুকলো,। সেই আওয়াজে ফোনটা সঙ্গে সঙ্গে বালিশের কাছ থেকে তুলে নিয়ে দেখল। গ্রুপে মেসেজ ঢুকেছে। চোখটা রোগরে নিয়ে  দেখল। আরে সাংঘাতিক ব্যাপার। একদিক আনন্দের দিন  -এই কারণেই 26 শে সেপ্টেম্বর 'বাংলা গদ্য সাহিত্যের জনক এবং নারী শিক্ষার মূল কান্ডারী ,বিধবা বিবাহ প্রবর্তনের ঋত্বিক পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয় 'এর জন্মদিন । তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের জন্য বিদ্যালয় এর তরফ থেকে ক্ষুদ্র আয়োজনের দায়িত্ব রেখার উপর পড়েছে। অন্যদিকে আরেকটি মেসেজ ঢুকেছে রিম্পদির ট্রান্সফারের রেকমেন্ডেশন এর।কালচারাল ফাংশন এর দায়িত্ব রেখার উপর বরাবরের জন্য পড়ে ,সঙ্গে রিম্পাদি ,পায়েল ,অনুরাধা সকলে সহযোগিতা করে। রিম্পাদির সঙ্গে রেখার জীবনটা

জাফর রেজা'র ছোট গল্প "ক্ষণিক বসন্ত " ২য় পর্ব

ছবি
আজ  থেকে শুরু হলো নতুন ধারাবাহিক লেখক জাফর রেজার  ছোট গল্প  " ক্ষণিক বসন্ত  "  ক্ষণিক বসন্ত                                 ২ য় পর্ব                                  হ য়তো পারবো। বাসার ঠিকানা দিয়ে বললাম আপনি কাল সকাল ৯ টায় আমার বাসায় চলে আসুন, একসাথে বের হব। ৯ টার একটু আগেই বুলা চলে এল। ঘরে ঠুকেই আমার আগোছালো রুম দেখে বলল আপনি এভাবে থাকেন কিভাবে? বললাম অভ্যাস হয়ে গেছে, তাছারা আমার কোন অসুবিধা হয়না। বুলা কিছু না বলে আমার ঘর গুছাতে লেগে গেল, আমার দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিলনা। আমি বললাম বুলা দেরি হয়ে যাবে চলুন বের হওয়া যাক, আমার কথার উত্তর না দিয়ে জিজ্ঞেস করল, আপনার অন্যরুমে কেহ থাকেনা? বললাম থাকে আমার বন্ধু, আজ ওর রাতের সিফটে ডিওটি, তাই ঘুমাচ্ছে। আমি মন্টুর দরজায় ধাক্কা দিতেই সারা দিল, বললাম উঠে আয় একজনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই, বুলার যদিও আপত্তি ছিল ওর ঘুম ভাঙাতে। পরিচয়ের পালা শেষে আমি রান্না ঘরে গেলাম কফি বানাতে। কয়েকদিন কেটে গেলো। আমার বন্ধুর ট্রাভেল এজেন্সিতে বুলার কাজ হয়ে গেছে , সাপ্তাহিক বেতন ১৫০ পাউন্ড। আমার ভাল লাগলো যাক এখন ও ভালো ভাবে চলতে পারবে। বুলা ত দারুন খুশি। বলল

শাহনাজ পারভীন

ছবি
কিছু অনুযোগ কি নিয়ে কবিতা লিখবো ভেবে পাই না প্রেম-ভালোবাসা,না মানবিকতা? অবচেতন মনে প্রশ্ন জাগে কেন লিখছি কার জন্য লিখছি আদৌ কোন ভূমিকা কি রাখতে পারবে কারো মনের আনন্দে সমাজ সংস্কারে? নবীন কবিদের কবিতার খোঁজে একাত্মতার বড়ই অভাব এই যে হৃদয়ের উৎসার এতো প্রচেষ্টা নতুন আঙ্গিকে খুলবে কি দ্বার? আস্তে আস্তে হেঁটে যাই পড়ন্ত সূর্য্যের দিকে মিনিট পনেরো অপেক্ষা অবশেষে সমস্ত টাই অস্পষ্ট রয়ে যায়! এরপর দেখি অস্তিত্ব সংকটে ভূপাতিত হবার কিছু উৎকৃষ্ট উদাহরণ। কল্পনার বর্ণিল ফানুস হয়ে ঊষার আকাশে দেখি জাফরানি রঙের মেলা রংধনু রঙে আঁকা কাব্যের রুপকথা।

রুকসানা রহমান

ছবি
আমার ভিতর একটা তুমি             থাকতো যদিএকটা তুমি  চিলেকোঠার  জানালাতে শ্রাবণ হয়ে,তোমায় নিয়ে  ভিজতে, ভিজতে এক পৃথিবীর ধারাস্নানে  অমরাবতীর মায়ার ঘাটে ঐ -উজানে রাজহংসীর নায়ের পালে, উড়িয়ে আাচঁল  সিগ্ধ পাখায়  ঘুচিয়ে দিতাম ক্লান্তি সকল।  কৃষ্ণাভ ঢেউ চুলের ডগায় ঝুলিয় দিতে  ফিনিস্ক পাখি। ভেসে যেতাম থইথই সেই জ্যোৎস্নাদ্বীপে   আলোর সাথে মায়ার খেলায়, সব অভিযোগ যেতাম ভুলে। কোথায় তুমি, কোথায় তুমি..? বাহারো ফুল বরষায়ে মেরি শ্বাসো কা হাওয়া নেহি শুনরাহ্যা ম্যয়নে তড়পাই আপকি বিন ইহ্যাঁ।  মওসুম কা রূপ বদল যায়ি চান্দ পে আপকি সকল তব কিউ পাস নেহি আতি। ইশকা এবাদত কিউ গলদ কাহ্যাঁ ইয়ে দুনিয়া তব কিউ মরতা হ্যায় ইশকে দিওয়ানি হাররোজ। আপকি বিন ইহ্যাঁ ক্যায়সে জিউ,ইয়ে জনম হামারা আখেরি জনম  কাহ্যাঁ  আপ,কাহ্যা ছুঁপ গায়ি ইশকে সফর সে দুর...! তুম জানো ওর না জানো একটা তুমির দীর্ঘশ্বাসে আমি এখন রৌদ্র বিহীন আনত এক অভিমানী সূর্যমুখী তপন বিহীন  তুমি ওকি আমার মতন, বৃষ্টিবিহীন মরুধূলি...? কে আমাকে বুকের মাঝে সোহাগ করে রাখবে বলো কি মমতায় যত্ন করে সব ম্লানতা ভুলিয়ে দিবে।   একটা তুমির অমরত্মায় কানপেতে যে শুনবো  তখন অতলস্পর্শে পে

সংহিতা রক্ষিত।

ছবি
ভোকাট্টা সময়                   অদ্ভুত সময় হাত ধরতে শেখেনি কারো শুরুতেই শেষের ঘন্টা বাজিয়ে দেয়  এযেনো সাপ লুডো,খেলতে খেলতে ------ এক্কেবারে সাপের মুখে, তারপর------ সিঁড়ি ভাঙা অঙ্ক কষতে কষতে --- জীবনটা ক্লান্ত বড়ো। স্বপ্নের সিঁড়ি গুলো ভেঙে গেছে কবে। অঙ্ক মেলে না, জীবনও। এখন ফাঁকা ময়দানে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে  উদোম আকাশ দেখা।

ডালিয়া মুখার্জী

ছবি
শুধু স্মৃতি  তবে তাই হোক, দুঃখগুলো চিরস্থায়ী হোক, রঙ তুলি দিয়ে আঁকা তোমাকে নিয়ে দেখা স্বপ্ন গুলো, ভিজে যাক, মুছে যাক, তবে তাই হোক। আমার ভালোবাসায়  তুমি হও জীবাশ্ম,  যখন নতুন পৃথিবী হবে সৃষ্টি  নতুন প্রজন্ম জানুক, আমি ভালোবেসেছিলাম তোমাকে, সব পাওয়ার আড়ালে  থমকে থাক তুমিহীন শূন্যতা, কোনো একদিন ডেকো আমায়  তোমার দেওয়া ডাকনাম ধরে,  থেকে যাক এইটায় প্রাপ্তি,  আমার শেষ ঘুম পবে চিরশান্তি,  তবে তাই হোক।  কোনো একদিন এ বুকের ক্ষতগুলো ছুঁয়ে যাক তোমার চিবুক, লেগে থাক তোমার ঠোঁটে হাসি তবে তাই হোক।

হামিদুল ইসলাম

ছবি
  হদিশ                                 স্বপ্নগুলো ভেসে যাচ্ছে নদীর জলে  কুড়িয়ে আনবার চেষ্টা করছি  পারছি না কিছুতেই  ।। এখন পরজীবী ঘুমে আচ্ছন্ন দুচোখ  স্মৃতির ঘাটে পড়ে থাকে  মৃত শুকতারা  কবিতায় আঁকা প্রাচীন শৈশব  ।। খরস্রোতা জলে কাগজের নৌকো  ডুবছে জীবন  ডুবছে মৃত‍্যু  সাজানো অশ্রুজলে প্রতি মুহূর্তে মৃত‍্যুর কথকতা  ।। ঢাকের বাদ‍্যি প্রতিমা বিসর্জন  প্রতিমাকে খুঁজছি বারবার  আজও খুঁজি তাকে। হদিশ পাই না তার  ।।

আপেল মাহমুদ

ছবি
তুমি'ময় বসন্ত   বসন্ত এলেই  মনে পড়ে তোমাকেই  ওই পলাশ দেখলেই  মন ভাসে তোমাতেই, ওই শিমুলের রঙে আমি যেন হারাই তোমার'ই সঙ্গে, কৃষ্ণচুড়া বৈকালী মেলা ঠিক যেন বাসন্তীর খেলা, এ খেলা শুধুই খেলা নয় রঙে রুপে এ যেন  ফাগুনের পুর্ন বারতা...  তোমার মাতাল হাওয়ায় মন হারানোর সুখে আমি যেন বার বার শত সহস্রবার  তোমাতেই হারাই....  শুধু তোমার মত করে সত্য লুকোতে পারিনা মিথ্যের চাদরে... তাইতো অকোপটেই বলতে ইচ্ছে করে হ্যাঁ হ্যাঁ তুমি'ই আমার হাহাকার  তুমি আমার চিৎকার, তুমি'ই আমার পুর্নতার....  এবার খুশি তো!!!  আর আমার খুশি আমার হাহাকারে আমার আনন্দ আমার চিৎকারে  কেন জানো!!!  কারন নতুন বসন্তের নতুন নতুন হাওয়ায়  তোমার মত করে ফুরিয়ে ফেলিনি তোমায়.......  এ বসন্তেও  তুমি'ই আমার অনন্য  তুমি'ই আমার অনন্ত  তুমি'ই আমার নীরব হৃদয়ে সরব প্রিয় বসন্ত......

T

LOVE

Kkk

LOVE