পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কবি বিকাশ সরকারের কবিতা

ছবি
হিম আজ এক্কার বউ   চায়ের চিকন পাতা ছিঁড়ি ফ্ৰান্সিস এক্কার সাথে; তখন সকাল হিম এসে লেগে যায় হাতে, অতএব চুপচাপ খাব গরম নুন চা তারপর ছায়াগাছে সূৰ্য উঠবে জেগে আড়মোড়া ভেঙে, হাই তুলে দাঁতনকাঠি নিয়ে বিগুলঝোরার দিকে চলে যাবে এক্কার বউ দাঁত মেজে, কুলকুচো করে, তুলে আনবে আঁচল ভরে জলগুগলি ঠিক দশটায় গুগলির ঝোল দিয়ে আমরা সকলে খাব মারুয়ার রুটি  ডবলির হাটে আমিও গজা কিনি সকলের সাথে; তখন বিকেল ভাতের পচাই খাব নিঝঝুম রাতে, এখন চলবে শুধু তার পচনের খেলা জোনাকি আসবে উড়ে একটাদুটো এক্কার বউটির সোমত্থ স্তনে গোসাপের মাংস কি তার চেয়ে সুস্বাদু হয়? জোনাকিরা জানে মাদল বাজাব ঘণ্টাখানেক, ততক্ষণে জেগে যাবে যত ছিল কাম তারপর বিশাল জরায়ু হয়ে জেগে উঠছে হিন্দুপাড়ার সুনশান মাঠ তারপর দূরে এক গণিকাবাড়িতে জ্বলে উঠছে আলতো লন্ঠন তারপর একটি আস্ত ডবলির হাট ঘিলুতে পুরে আমি একা একা হাঁটি আমি হাঁটি অন্ধকার মঙরির সাথে; তখন খুব অতর্কিতে রাত হয়ে যায় হিম এসে লেগে যায় ফ্রান্সিসের হাতে, বুঝেছি এখন, হিম হল এক্কার বউ

মমতা রায়চৌধুরী'র উপন্যাস "টানাপোড়েন" ৫

ছবি
অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করবার মতো আকর্ষণীয়  মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন" পড়ুন ও অপরকে পড়তে সহযোগিতা করুন   ।                                                             টানাপোড়েন    ( পর্ব- ৫ )                                                                                  সংশয়                              বা ইরে কি বৃষ্টি? বৃষ্টি ই। ঝড়ের মতো বাতাস বইছে। ওল্ড বালিগঞ্জের নির্জন রাস্তায় যে বাড়ীটার নিচে কোন রকমে দাঁড়িয়েছে শিখা। বারবার হাত ঘড়ি দেখছে। এখনো দিব্যেন্দুর দেখা নেই। আর কতক্ষন ওয়েট করবে। এবার তাকে বাড়ি ফিরতেই হবে। আজ কাল প্রায়শই এরকম হচ্ছে। হঠাৎই নজরে এলো একটি ট্যাক্সি ড্রাইভার সিগন্যাল পেরিয়ে সামনে ঘাড় ঘুরিয়ে বলল -কোথায় যাবেন? শিখা এদিক-ওদিক তাকিয়ে দেখল, না তাকে দেখেই তো জিজ্ঞেস করছে? একটু যেন সংশয় হল মনে যাবে, না ওয়েট করবে। ওদিকে এত বৃষ্টি দাঁড়িয়ে থাকা যাচ্ছে না। চিন্তাভাবনা না করে উঠে পরল ট্যাক্সিতে। ট্যাক্সিতে যেতে যেতে কেমন অসহ্য লাগছিল ট্যাক্সিওয়ালার চাহনিটা। তারপর নির্দিষ্ট জায়গায় সে নেমে পড়ল। বাড়িতে এসেএকটা ফোন করল দি

SELMA KOPIC

ছবি
Your bride I wanted to tell you yes, to approach you in a white dress with the footsteps of a frightened deer, to throw a bouquet in the air and call myself yours for the rest of our lives. Only your hand could lead me happily to heaven. But the white dress for me was never tailored nor did your ring adorn my hand. All of this is really just in my girlhood dream. The waves of life took us to different sides. Still, I am happy when I see happy brides. For me, their happiness is a sign that happiness exists, but not to shed a tear, I find it hard to resist.

বিপ্লব গঙ্গোপাধ্যায়

ছবি
যোগচিহ্ন  বিয়োগ বলে কিছু নেই সবই যুক্ত আমাদের দিন আনা দিন খাওয়া                           নুন তেল মশলার জীবনে যাকে তুমি বিয়োগ বলছো  তা আসলে ঋনাত্মক যোগ  (a-b)  এ শুধু দেখার ভুল, অন্যভাবে লেখা বিভ্রম মেশানো কিছু আধখেঁচড়া অলীক প্রলাপ  আসলে এটাই সত্য  a+(-b)  যে প্রেম ভেঙে গেছে  যে বন্ধু চলে গেছে দূরে  যে মানুষের ছায়া পৃথিবীতে আর বেচে নেই এ কেন বিয়োগ হবে ? এ সকলই অভিজ্ঞতা যুক্ত হওয়া নতুন অধ্যায়।

আবদুস সালাম

ছবি
নিষিদ্ধ প্রহরের ব্যাকরণ     পড়ন্ত রোদে মনে পড়ে "এলাডিং বেলাডিং সই "---  কাদার ঘর বানিয়ে গেরস্ত গেরস্ত সাজা   লম্ফুর আলোয় খুঁজে ফিরি ছায়ামাখা জনপদ  গল্পের ভিতর নীল হয়ে আসছে ঘুম অবচেতন মনে খুঁজে চলেছি অদৃশ্য পথ  মানবিক যন্ত্রণায় ঘুমেরা নেমে আসছে পৃথিবীর গলিতে আশ্রয় খুঁজে চলেছি প্রতিদিন  অদৃশ্য পথ আগলে বসে আছে ঈশ্বর স্বয়ংক্রিয় ভগবান প্রতিবেশীর সাথে যুদ্ধ দেখতে ভালোবাসে  অসত্যের বৃষ্টিতে ভিজে যায় রহস্যময় উঠোন  অবচেতনে ভাঙ্গা আয়নায় দেখি ভাঙাচোরা সংবিধান  টানাপোড়েন চলে আত্মজাগরণের মাঠে  উপলব্ধির বাগানে চুমু খায় ভবিষ্যৎ মানবতার ব্যাকরণ খুঁজি    নিষিদ্ধ  প্রহরে  মায়াব্যাঞ্জনায় ধুয়ে যায় সম্মোহন

সানি সরকার

ছবি
স্বীকারোক্তি  : ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১, রবিবার   কালো ও গভীর খাদের ধারে যে মানুষটি    ও-ই আমি  আমি একটি হলুদ রঙের চাদর গায়ে  একজন পাখিপালক... যে শীতল ও ধীর...  আমি সে-ই, নিজেই নিজের হত্যাকারী                                                    যে প্রতিনিয়ত তোমার পায়ের নিচে  নিজেকে হত্যা করে প্রতিদিন       অলঙ্করণ : প্রীতি দেব

sadsg

 afsdfggfb

asxdc

 sxdcdc

মোফাক হোসেন

ছবি
অন্ধকার বসে আছে খোলা আকাশের নিচে  অন্ধকার বসে আছে  মারণ অস্ত্র হাতে। বিষন্ন চেতনা হেঁটে যায় প্রখর রোদ গলিপথে, ধেঁয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় তাড়া করে চলন্ত স্বপ্ন, বাঁক নেওয়া স্রোতের বিপরীতে, কুঁকড়ে যায় মৃত্যু প্রহরী রাত। সমুদ্রের বুকে মিটিমিটি নক্ষত্রের আলো মুখ ঢেকেছে রুমালে, সবুজ ঘাস গুলি বঞ্চিত হয়ে ঢলে পড়ছে ঘাতক ছায়ার কোলে।