নীলাচল
শব্দহীন গতিহীন
স্তব্ধতা উদার.. ঔৌ
দৃষ্টিদূর ভরপুর
বর্ণ সমাহার....
কালো নীল....প্রতিবিম্ব
শান্ত চারিধার
পাহাড়ে ঝিকমিক আলো
অনুভব তোমার ll
মোবাইলে টাইম পাশ, সম্বৃদ্ধ উল্লাস সাহিত্য হাসি ঠাট্টা খুনসুটি বিন্দাস পড়তে হবে নইলে মিস করতেই হবে। মোবাইল +91 9531601335 (হোয়াটসঅ্যাপ) email : d.sarkar.wt@gmail.com
নীলাচল
শব্দহীন গতিহীন
স্তব্ধতা উদার.. ঔৌ
দৃষ্টিদূর ভরপুর
বর্ণ সমাহার....
কালো নীল....প্রতিবিম্ব
শান্ত চারিধার
পাহাড়ে ঝিকমিক আলো
অনুভব তোমার ll
নারী-পুরুষ
আহা দেব ঠাকুর শিব ব্রাহ্মণ পূজারী
আজ তোমারই দিন দিনমান গুজারি।
সারারাত যে সঙ্গী ছিলেন লীলাখেলায়,
ডাকিলে বেশ্যা তাহারে বেলা অবেলায়।
রাতের প্রমাণ নাহি ডাকি তাই দেবশিব --
দিবালোকে সিংহাসনে রাজার সচিব।
এ ধরায় নারীকুল কেবলি খেলার পুতুল,
শুধু খেলিবার আশে দিয়াছি তাহারে ফুল।
ফুলেই নারীকুল ধন্য আর দেমাগি বেশ,
বিছানাতে গিয়া নিঃশ্বাস হয়ে যায় শেষ।
প্রভাত পাড়ি দিয়ে ফের দম ফেলা শুরু,
অত:পর ফের ঐ শিব ঠাকুর পূজার গুরু।
যুগে যুগে নারী তুমি থাকিলে মূর্তিমান,
নিজেকে বিলিয়া দিয়া করিয়াছ ম্লান।
নিজেকে করিতে পার নি অগ্নিমূর্তিমান,
যুগে যুগে পাইবে তাই তাহার প্রতিদান।
এই দায়ে দোষী নহে কোন পুরুষ
তুমিও দোষী নহে লোভী আত্মার দোষ।
ছবি ও স্মৃতি
0
সে তো অনেক দিন আগের কথা।
ছবিটি কি এখনো দেয়ালে আগের মতোই বাঁকা হয়ে ঝুলে আছে?
জানি তো থাকলেও একরাশ ধূলা জমে আছে,
চার দিকে হয় তো বেহায়া মাকঁড়সা জাল বুনেছে।
ওই ছবিটার সাথে যে দেয়ালটা মরার মতো দাঁড়িয়ে আছে ওটাই
জীবনের বাধা।
আবার কোন এক বসন্তে পাখির ডাক,শ্রাবণের অঝোর ধারা,
তিলোত্তমা গালে বৃষ্টির ফোটা,পাহাড়ী ঝর্ণার কলতান,
অজানা ফুল মৌ মৌ গন্ধে ভরা
জানো তো কতো বিনিদ্র রজনীর যন্ত্রনার দাবানলে পোড়া এই আঁখি।
ছবির রঙ রেখা গুলো হৃদপিন্ডে যে শিরা উপশিরা
তারই ক্ষতচিহ্ন।
তোমার ওই তৃতীয় নয়নের অনুভবে কখনো হয় তো
দেখার অনুভব করনি। তবুও
একই দেশ,একই পৃথিবী শুধু এ পাশ, ওপাশ।
মাঝখানে ভয়ঙ্কর এক বাঁধন।
জানি তো ফিরবে,তবুও ক্লান্ত সময় পিঞ্জরে বার বার দোলা দেয়।
শুধু তুমি ভাল থেকো ....
স্বপ্নের তুলিতে আঁকা ছবি
( বিষন্ন বিনিদ্র লকডাউনের )
চারদেয়াল
হৃদয়ের চিহ্ন এঁকে স্বপ্নভ্রমে,
দশ আঙুলে ছিঁড়ে ফেলে!
তৃষ্ণার্ত ঠোঁটের চিহ্ন নিয়ে;
রঙিন কার্পাসের ধূলাবালি
মন ছোঁয়া শব্দাবলী।
ভোকাট্টা স্বপ্নে চন্দ্রঘুড়ি উড়াউড়ি
মধ্যরাতে প্রেমের আহ্লাদ মেখে
চোঁখ বুজে থাকি,
নিপুন তাঁতিদের মত চোখের পাতায়
কত স্বপ্নের আই-ভ্রু আঁকি।
ঠোঁটে ঠোঁটে তরল জোসনা
তবুও আহত অশ্বের মত লাফিয়ে উঠে
তোমাকে একটিবার ছুঁতে চাই।
সুন্দরকে ছোঁয়া অনধিকার
ঘুম ভাঙলে চেয়ে দেখবো
সুন্দরবেশী তুমিই আমার।
শুধু তোমার জন্য
কবি হবো, শুধু তোমারই জন্য আজ আমি কবি হবো
কবিতার গায়ে তোমার নামে স্বর্গঙ্গা বিছিয়ে পরিচিতি পাবো
কবি ও কবিতা সবটুকু নিপুণতা কৃতিত্ব
দক্ষতা শুধু তোমারই জন্য
শতজনমে শতবার চেয়েছিলাম পাঠক
হয়ে ,না হয় কবিতা হয়ে জন্ম নিব।
শুধু তোমারই জন্য আমি আজ শব্দের
কোলাহল হতে ছন্দ কুড়িয়া কবি হবো !
কেনও ছুঁয়ে দিলে , ছোঁয়া পেয়ে হয়ে গেলাম
কবি কেনও বানিয়ে দিলে কবি
যে ছন্দে হয়তো শব্দ বুকে নবান্নের উৎসবে
মাতোয়ার আমি ধারন করি কল্পিত সেই ছবি ..
তোমার এই কণ্ঠ আওয়াজ যেন রাখালি বাশির
সুর ভাবিয়ে দেয় , হয়ে যাই কবি অনন্য সবি।
সত্যি বলি বেশি না হলেও একটু স্পর্শ দিয়ে যেও
এতো কাছে , স্বপ্নের কাছাকাছি ,
ভয় হয় যদি হারিয়ে যাও , দূব থেকেও খুজে নিও
আমি প্রতিবার তোমাকে যেভাবে ছুঁয়ে দেই ,
তেমনি করে মনে রেখো, আমাকেও ছুঁয়ে দিয়ে যেও
তোমার জন্য আমি কবি হবো , কবিতা লিখবো !
আমাকে তুমি তোমার হৃদয় মাঝে খুজে নিও ।