পোস্টগুলি

মে ১, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কবি মোঃসেলিম মিয়া  এর কবিতা "ঈদ"

ছবি
ঈদ মোঃসেলিম মিয়া  ঈদ মানে খুশির জোয়ার কেনাকাটা বেশ, নতুন সাজ পোশাকে তাই ঘুচবে কষ্ট রেশ! সাধ্যমত কেনা কাটা নেইকো কমতি যার, গরিব দুঃখী নেই ভেদাভেদ  শত কষ্ট আর। গোমড়া মুখে হাসি ফোটাতে বাড়িয়ে দিতে হাত, অর্থ কুড়ি কাপড় দিয়ে  রাঙিয়ে দিবো চাঁদ রাত! পাড়া পড়শীর খোঁজ নিবো কষ্টের অনুভূতি, বিবেক দিয়ে অর্থ দিয়ে দেখাবো সহানুভূতি।  যাকাত ফিতরা পরিমিত মিটিয়ে দিবো তাঁরে, গরীব দুঃখীর হক মিটাতে যাবো দ্বারে দ্বারে। পৌঁছে দিবো ঈদ শুভেচ্ছা অনাহারীর ঘরে। সেমাই সূজি মিষ্টিমুখ বাহারি খাবার যতো,  সাজ গোজে সব হবো  জমায়েত মাঠে অবিরত। সুগন্ধি আতর মাখিয়ে গায়ে পায়ে হেঁটে মেঠু পথ, চোখ গড়িয়ে নোনা জ্বলে  গুনা মাপের নছিয়ত! আমরা পাপি আমরা তাপি গুনার নাইকো শেষ?  পানা চাইতে তাইতো সবাই ঈদের মাঠে জমায়েত।  ঈমাম সাহেব দিবেন খুতবা মুক্তির দিশা পেতে, ধ্যানে মগ্ন নামাজ শেষে মোনাজাতে  বসে। সবার হয়ে আল্লাহর কাছে করবো ফরিয়াদ,  আমরা সবাই গুনাহ্গার বান্দা ফিরাইও না কারো হাত। গরীব দুঃখী নাই ভেদাভেদ  একই কাতারে সামিল, সহমর্মিতার কান্না দিয়ে ঘুচিয়ে  দিবো গ্লাণি। ঈদ অনাবিল হাসি খুশি ধর্মীয়  উৎসব মানি!!!

মমতা রায় চৌধুরী এর ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব ১৬৭

ছবি
উপন্যাস   টানাপোড়েন   ১৬৭ শুভেচ্ছা ভালোবাসা প্রাপ্তি মমতা রায় চৌধুরী মনের ইচ্ছেগুলোকে নীল খামে তে পাঠিয়েছিল কোন এক অজানা উদ্দেশ্যে। কিন্তু সেই অজানা পুরীতে স্বপ্নরা ডানা মেলেছে নীল প্রজাপতির পাখনায়। দুনিয়াতে সব কিছুর দাম বেড়েছে শুধু কমেছে মানুষের সততা আর মূল্যবোধ প্রতি  ক্ষণে ।তবুও তার মধ্যে থেকে বেঁচেথাকার রসদগুলো খুঁজে নিতে এর মধ্যে থেকেই। এসব ভাবতে ভাবতেই রেখা বাড়ির গেটটা খোলে। আর প্রতিদিনের ক্লান্তি অবসাদ এর অবসান ঘটিয়ে  আনন্দের বন্যায় ভাসিয়ে একটা এক্সট্রা এনার্জি দেয় মিলি আর ওর বাচ্চারা। নইলে তো যান্ত্রিকতার যুগে যেমন মানুষের সবুজ প্রাণ ক্রমশ গ্রাস করে নিয়েছে ধূসরতা। সব সম্পর্ক গুলো কেমন যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে। এসব ভাবতে ভাবতে রেখা ওদের আদর করে।ওদের আদর পর্ব শেষ হলে তবে রেখার ছাড়।বাড়িতে কলিংবেল বাজানো হল কিন্তু কেউ দরজা খুলল না। তখন রেখা এক্সট্রা চাবি দিয়ে দরজা খুলে ভিতরে ঢুকল। বাড়িতে ঢুকতেই চারিদিকে ফুলের বৃষ্টি দিয়ে অভিনন্দন জানান হলো। রেখা সব কিছু বুঝে ওঠার আগেই এতটা অবাক হয়ে গেলযে ভাষা হারিয়ে গেল। ইতিমধ্যে চৈতির মা ,পার্থ, মনোজ, পার্থর দাদা, সোনাই, সোনাইয়ের

Bbgh

LOVE