পোস্টগুলি

জানুয়ারী ২৩, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ওয়াহিদা খাতুন

ছবি
সনেট নেতাজী স্বাধীনতা সংগ্রামী হে কিংবদন্তী বীর  সর্ব-প্রিয় পৌরুষ দেশের কর্ণধার ; স্বদেশের জন্য যাঁর সর্বউচ্চে শির; সুভাষচন্দ্র ছিলেন জাতির আধার ;  চরমপন্থি নেতা তিনি দ্বিগবিজয়ী,  আজাদ হিন্দ বাহিনীর যে উদ্ভাবক; ব্রিটিশ বিরোধী লড়াক্কুতে কালজয়ী, তেজদীপ্ত উদ্ভাসিত আপাদমস্তক ; আমৃত্যু লড়াই ছিলো দেশমাতৃকা-জন্য, স্বাধীনতার আলো করতে উন্মোচন  বীরত্বের জৌলুষে মানসপটে ধন্য; ছিন্ন করতে পরাধীনতার বন্ধন ; বিশ্বের অন্তরে যাঁর সর্বউচ্চে স্থান--! হে দেশনায়ক জানাই অশ্রু-প্রণাম--!!

দেবব্রত সরকার

ছবি
স্বাধীনতা ফিরিয়ে দাও যে কথা শুনিনি কানে মুখে বই পড়ে শেখা  সে কথা রক্ত কথা  দিল্লি পারি-ভাষা তোমার চোখের পরে  যে ভারত ডাকে  তোমাকে ডাকছি আজ আমরা লাখে লাখে  সেই দিন না জেনে না বুঝে করেছে যা ভুল  তাই কি বিদ্বেষ হৃদে  পারি বিদেশে অতুল  আজ যদি তুমি ফের এসে  আমাদের সামনে দাঁড়াও মুঠো হাত খাঁড়া করে তেজশ্রী রুপ-মেখে ফিরে তাকাও আমার ভারত আমার এ দেশ উল্লাস উল্লাস হবে  তুমি এসে স্বাধীনতা ফিরিয়ে দাও  সেই স্বাধিন,স্বাধীনতা ফিরে পাবো কবে ?

জারা সোমা

ছবি
  নির্ভূল ফর্মূলা হঠাৎ করে ডাক এলেই ওলোট পালোট  ইচ্ছেগুলোর স্মৃতিদূষণে ফোটে পদ্ম  লেটার বক্সে স্থায়ী মরচে বসত  অজানা অভিমান হারিয়ে ফেলে ঠিকানা  হরিবোলে জীবন্ত হয় জীবনমুখী গান সারা রাস্তায় ছড়ানো সাদা খইয়ে    রাগ - অনুরাগ - অভিমান   ব্যর্থপ্রেম গেয়ে ফেলে রূদালী শূন্য থেকে মহাশূন্যের মধ্যেই    যাবতীয় অঙ্ক ও নির্ভূল ফর্মূলা।।।

মমতা রায় চৌধুরী 

ছবি
  নেতাজি তোমাকে ফিরে আসতেই  স্বাধীনতার ৭৪বছর পরে এসেও- দেশবাসী  তোমার ফিরে আসার অপেক্ষায়। তাই তোমাকে ফিরে আসতেই হবে, আজ যে তোমাকে ভীষণ দরকার। চেয়ে দেখো,স্বাধীন ভারতের - দিকে দিকে শুধুই ক্ষতচিহ্ন। ধর্মান্ধতা, প্রাদেশিকতার ছোবল, সাম্প্রদায়িকতার রক্তলিপ্ত কুৎসিত চেহারা আঁচড় কাটছে প্রতিনিয়ত। আজও অশিক্ষা ,কুসংস্কার রন্ধ্রে রন্ধ্রে, নারীর আব্রু হচ্ছে ধুলায় লুণ্ঠিত। দরিদ্র নিম্নবিত্ত মানুষের ঘরে নিত্য হাহাকার, আজও কৃষক তার পায় না প্রাপ্য সম্মান।  স্বাধীন ভারতের এহেন চিত্র দেখে প্রতিনিয়ত আঁতকে উঠছি। কে আসবে সংকটমোচন বজরংবলী হয়ে? কে আছে সেই অন্যায় প্রতিবাদের  আপোষহীন সংগ্রামী মূর্ত প্রতীক? সর্বধর্ম সমন্বয়ের যুগান্তকারী প্রিয় দেশনেতা, তাই তোমাকে ফিরে আসতেই হবে, দেশবাসীর  স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে।

নার্গিস জামান

ছবি
অনুকাব্য একটি আঙ্গিনা পেরোতে কতটা সময় লাগে, বলতে পারো?  কখনো কখনো সময়ের স্থবিরতায় একই আঙ্গিনার উপন্যাসে কেটে যায় জীবনের বেলা!  দাম্ভিক পৃথিবী কখনও থামে না, থেমে যায় জীবন!

হাকিকুর রহমান

ছবি
থাকুক পড়ে থাকুক পড়ে চিন্তা চেতনাগুলো ধরার ধুলোয় মিশে, থাকুক পড়ে বেহায়া ইচ্ছেগুলো যেখানে সেখানে ছড়ানো পাইনে তো তাই, অন্য দিশে। থাকুক পড়ে অসহ্য যন্ত্রণাগুলো পথের পাশে দাঁড়িয়ে, থাকুক পড়ে অসামঞ্জস্যতাগুলো নেয় নিক, দু’হাত বাড়িয়ে। থাকুক পড়ে মঙ্গল-কল্যাণের কথাগুলো রোজনামচার পাতা ভরে, থাকুক পড়ে পরিত্রাণগুলো ঘুণে ধরা সমাজটার হাত ধরে। থাকুক পড়ে পরিশুদ্ধিত প্রকাশগুলো আধাঁরের মাঝে লুকোনো, থাকুক পড়ে হিসেবের খাতাটি অনিয়ন্ত্রিতভাবে, কারণ আসল হিসেবটাতো হয়নি এখনও চুকোনো।

গোলাম কবির

ছবি
ইচ্ছে ডানায় মন  মন, ও আমার মন?  তুমি কার  আকাশে বেড়াও ঘুরে  ইচ্ছে মতো!  যখন তখন মানো না  কোনো শাসন বারণ!  নেবে কি আমায়  তোমার সাথে?  মেঘের ভেলায় চড়ে  যাবো আমি  তেপান্তরের ঐ সবুজ মাঠ পেরিয়ে  নীল সাদা আসমান ছাড়িয়ে,  নীল অতল জলরাশির  সফেদ ঢেউয়ে ভেসে ভেসে।  ইচ্ছে মতো ঘুরবো আমি  ফিরবো নাকো এই ভুবনে,  প্রেমের টানে রয়ে যাবো  তাঁর কাছে,  আমায় যে ভালবাসে।

শ্যামল রায়ের একগুচ্ছ কবিতা

ছবি
প্রত্যাশা শুধুই প্রত্যাশা নিয়ে বেঁচে থাকা  তাই দু চোখে চোখ রেখে বলো একবুক টাটকা বাতাস পাঠালাম তুমি শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ো ভালোবাসার গন্ধ অনুভব করো শুধুই আমার ভালোবাসার কথা। স্মৃতি ভুলে যেওনা তাহলে ফিকে হয়ে যাবে সবকিছু। প্রত্যাশা রেখো তাহলে বাতাস পাবো।   এসো বৃষ্টিতে ভিজি শরীর শুকিয়ে গেছে কাঠফাটা মাটির মতন দেখতে হচ্ছে শুধুই ফাটল এসো বৃষ্টিতে ভিজি। তুমিতো মেঘ বৃষ্টি দেবে একটু সজীবতার প্রতিশ্রুতি পাঠাও রোমান্টিকতায় একাকার হয়ে যাবো এই ভাবে বেঁচে থাকা স্বপ্ন দেখা শুধুই বৃষ্টির জন্য---- তুমিতো মেঘ! এসো বৃষ্টিতে ভিজি। একটু তাপের জন্য একটু তাপ পেতে চঞ্চল হয়ে উঠি তোমার হৃদয়ের গভীরতায় সাঁতার কাটবো ডুব দেবো আবার জেগে উঠে বলবো তোমার দু হাতের ছোঁয়া দাও। ইচ্ছে করে রোজ এসব কথা ভালবাসার নীল বিছানা যত্ন করে দেখি আর ভাবি আমার নীল বিছানাটা ঠিকঠাক আছে একটু তাপ দিয়ো ইচ্ছেতে ঘুমিয়ে পড়বো সারারাত শুধুই দুজনা তাপ ভাগ করে নিতে। আদরের উঠোন তোমার কাছাকাছি রোদ্দুরের উঠোন পাঠালাম অপলক দৃষ্টিতে দেখো অব্যক্ত কথাগুলো আঁকা আছে আদরের উঠোন জুড়ে। আদরের ভালোবাসায় একটু উষ্ণতার মাঝে খুনসুটিতে এক চাদরে জেগে থাকবো সমু

অলোক দাস

ছবি
পৃথিবী   পৃথিবী আমারে চায় অবিরাম I ভোরের আকাশে উঁকি দেয় সূর্য I কিছু আলো নিয়ে নেয় পৃথিবী I কে যেন বলে এবার জাগো I পুবের জানলাটা খুলে দাও, দাও দরজাটাও খুলে I দেখো নয়ন মেলে নতুন দিন I পাখিদের কোলাহল, ঘাসের ওপর শিশির বিন্দু, সবুজের ছড়াছড়ি I বসন্তের আহ্বানে ফুলের মেলা I প্রেম সেতো চিরদিন I এমনি কোরে শুরু হোক পথ চলা I উদাস হয় মোন I এ যেন এক নদী I পাহাড় হতে ভেসে আসে জলকণা I কতো গ্রাম, শহর ভেদ কোরে মিশে যায় সাগরে I এ এক অনবদ্য !

ফিরোজ আহমেদ জুয়েল

ছবি
  হৃদয়ে মেঘ ফিরে আসি তবু বারেবার- মনের জানালায় নেমেছে আঁধার, আধো আলো ছায়াতে-ঢেকেছে হৃদয়; পিছু ফিরার কোন-নেই যে উপায়। আঁধারে ছেয়ে গেছে-কোমল হৃদয়, নতুন দিগন্তের-কোন মানে নেই; সবিতে ব্যর্থ প্রয়াস,মিছে হাহাকার, ফাঁদ পাতা বড়শির-চেনা বেড়াজাল মিলবেনা সহসায়,অথৈয় অশাঢ়। দমকা হাওয়াই সব-হবে এলোমেলো, শেষ হবে রঞ্জিত গোধূলি আলো; পরাধীনতার এক শিকলে বাঁধা, বারবার ফিরে চাওয়া,সুযোগের হাতছাড়া। চলতে হবে পথ-দিতে হবে পাড়ি, থামাতে পারবেনা,কোন দংশনকারি; গোলামির শৃঙ্খলে আটকে বিবেক, আহত হৃদয়ে,দিয়ে যায় পেরেক; মর্মে মর্মে পাথর,রয়ে যাবে শোকাতর, হিংসুটে ললাটের,রঙ্গীন ধূসর। আজি হৃদয়ো মাঝে-বেদনারা বাস করে, ক্ষনিকের পারাপারে,কত স্মৃতি ঝরে পড়ে; ফিরে দেখবার কোন নেইতো সময়। কুন্ঠিত বিবেকের রোশানলে, সব হারিয়ে আজি কেটেছে আঁধার; নির্ভিক হৃদয়ে সঙ্গীবিহীন, পারবেনা কেও চির ধরাতে; ফিরে আসি তবু বারেবারে-