পোস্টগুলি

মার্চ ১১, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্বপন কুমার ধর

ছবি
  মোদের ভাষা, বাংলা ভাষা ব্রিটিশ তাড়াতে বাঙালি ঝরিয়েছে,বহু প্রাণ অকাতরে, শহীদদের রক্ত ব্যর্থ হয়নি, স্বদেশ স্বাধীনতার তরে। যেখানে যখন অন্যায় হয়েছে, করেছে বাঙালি প্রতিরোধ, তাই তো ব্রিটিশদের চক্ষুশূল আর ছিল যত আক্রোশ। বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনা করেও, পারেনি ব্রিটিশ তা করতে, আপামর বাঙালি গর্জে ওঠায়, বাধ্য হয়েছিল পিছু হটতে। বাঙালির ঐক্য ভাঙ্গতে না পেরে, স্বাধীনতার প্রাক্কালে, দ্বি-জাতি তত্ত্ব প্রয়োগ করে, আমাদের স্বাধীনতা দিলে। বিশ্বকবি, বিদ্রোহী কবি, কবিগণ বহুমুখী, প্রতিভার বিষ্ফোরন ঘটিয়ে চলেছেন, সারা বিশ্বব্যপী। বঙ্গবন্ধু গড়েছেন যে দেশ, গেয়েছেন ঐক্যের গান, সারা বিশ্বে আজ ও তার অবদান যে অম্লান। মোরা যেখানেই থাকি, যে অবস্থাতেই থাকি,বাংলা মোদের ভাষা, এই ভাষাতেই ঐক্যবদ্ধ মোরা, বাড়ায় মনের আশা। গর্বের ভাষা, আমাদের ভাষা, রয়েছে নিজস্বতা, আমরা বাঙালি, বিশ্ববাসী ও তা মানে, এটাই তো বাঁচার সার্থকতা।

এরশাদ

ছবি
  শূন্য হারানোর খোঁজ (কোন এক মানবীকে )  আমার একটা "তুমি" ছিলো। ডায়রীর শূন্য পাতায় রুপোলী জ্যোৎস্না মাখতে মাখতে  তোমার অধর হয়ে উঠতো কাব্যতিথী। সেই তোমাতেই হয়ে উঠতো আমার কবিতার শরীরের অবয়ব তোমার মনে আছে? তোমার আঙুলের খাঁজে শব্দ তুলে রেখেছিলাম পরম যত্নে বলেছিলাম,সামলে রেখো প্রিয়তমা আমার আমি যদি হারাই কোনদিন,তবে শব্দগুলোকে বাজিয়ে দেখো কোথাও না কোথাও আমার শুন্যতা তোমাকে তাড়িয়ে বেড়াবে অবলীলায়! তোমার চোখের তারায় আমি রেখেছিলাম আমার আকাশ বলেছিলে,আমার আর অন্ধকার নেই প্রজ্জ্বলিত আলোর স্বপ্নে বিভোর হয়ে  আমিই জ্বেলেছিলাম সান্ধ্য প্রজ্জ্বলিকা প্রিয় আমার। তুমি আজ দূরবর্তী মণুমেন্ট যেনো আমি শুধু কুয়াশার আস্তরনে ধূসর চোখে দেখি তোমার প্রজ্জ্বলিত আভা আমার একটা "তুমি" ছিলো আমার একটা "তুমি" ছিলে সূদুর অতীত থেকে অদৃশ্য ডাক আসে আমার বারবার আমার এখন "তুমি"নেই আমার এখন " তুমি"টা শূন্যতেই।

মাসুদ করিম চৌধুরী

ছবি
  একটি গোলাপ আমার হাতে হাতটি রেখে দিয়েছিলে একটি গোলাপ ফুল সেই হোলাপে সান্তি আমার কেড়ে নিল হৃদয় আজ হয়েছে ব্যাকুল, গোলাপ পাপড়ি আজো আছে সেই স্মৃতির পরশ মাখা হৃদয় মাঝে আছে কেবল ব্যাথার পরশ গাঁথা। ডায়রির পাতায় পাতায় আজো সে গোলাপ পাপড়ি সুভাস যে ছড়ায় নয়ন জুগল জলে ভরে অন্তর কাঁদে ভালোবাসার ঘায়, গোলাপ পাপড়ি হাতে নিয়ে নয়ন মেলে দেখি মনে হলো কেবলি দিলে হাতটি আমার ধরি কাঁটা বিধলো হাতের মাঝে রক্ত ঝরে তাই চার পাশটি নিরব অতি পাশে তুমি নাই।

কবিতা হালদার

ছবি
  ভালোবাসা এমনও দিনে যারে বলা যায় সে কথাটি  না-বলা ভাষায়, "ভালোবাসি" দেখি আঁখিকোণে আছে লেখা; সযত্নে ফুল হয়ে ফুটে ওঠে  গোলাপের বাগিচায়; অনন্ত কাল ধরে বয়ে যাবে  শ্রোতশ্রিণি নদী হয়ে  মায়ের মমতা অঞ্জলি  "ভালোবাসা"-  আছে, মাখা। আজ নয়নের কোণে থাক  লেখা,অন্তর হতে সে ডাক  ফুলের মালায় কবরীতে থাকুক গাঁথা।।

হাবিবুর রহমান হাবিব

ছবি
  মানু‌ষের এক এক‌টি জীবন‌ যেন এক এক‌টি রঙ্গমঞ্চ             একই মানু‌ষের কত রূপ! দু‌নিয়াটা যেন একটা রঙ্গমঞ্চ বা নাট্যশালা। একই মানু‌ষ কত রূ‌পে কত চ‌রি‌ত্রে চ‌রিত্রা‌য়িত হ‌'চ্ছে। কোন পুরুষ কখনও বা সে বাবা, কা‌রো সন্তান, আবার কখনও বা চাচা, খালু, ফুফা, মামা, নানা, দাদা, শ্যালক, কর্মকর্তা বা কর্মচারী, চাকু‌রে বা ব্যবসায়ী কিংবা অন্য কিছু।              একইভা‌বে মে‌য়ে‌দের ক্ষে‌ত্রেও ঘর সামলা‌নো ছাড়াও উ‌পরোক্ত মোটা‌মো‌টি একই ধর‌নের দা‌য়িত্ব বা কর্ত‌ব্যের পাশাপা‌শি হয়তবা আরও কিছু অ‌তি‌রিক্ত দা‌য়িত্ব পালন ক'র‌তে হয়।              তাই পুরুষ-ম‌হিলা নি‌র্বি‌শে‌ষে প্র‌ত্যেক‌টি মানুষ‌কে সাংসা‌রিক কাজকর্ম, সামা‌জিকতা রক্ষা, চতুরতার সা‌থে চাকুরী কিংবা ব্যবসাহিক কর্মকান্ড প‌রিচালনা এবং তত্তাবধানসহ নানা‌বিধ দা‌য়িত্ব/কর্তব্য পালন ক'র‌তে যে‌য়ে সব সময় সমা‌জের বি‌ভিন্ন চ‌রি‌ত্রের মানুষের সা‌থে মিশ‌তে হয় বা সংস্প‌র্শে আস‌তে যে‌য়ে প্র‌তি‌নিয়ত জীবন-নাট‌কের রঙ্গম‌ঞ্চ বা নাট্যশালায় অ‌ভিনয় ক'র‌তে হয়।              জীব‌নের প্র‌তি‌দি‌নের কর্মকান্ডই যেন নাট‌কের এক এক‌টি 'উপাদান বা গল্প' আর