পোস্টগুলি

অক্টোবর ২, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চৈতন্য ফকির

ছবি
মিছিলের মুখ   মাকড়সার জালকে মাকড়ের জাল বললে নাক সিঁটকানো এলিটেরা  ভূমধ্যসাগর থেকে ডানা ঝাপটানোর শ্রম  না জেনেই তিনি কৃষকবন্ধু সুতরাং বুক ফুলিয়ে নিজেকে গোবিন্দ তেলী মনে করতে অসুবিধা নেই।  বহুদূর ডানা ঝাপটিয়ে উড়তে উড়তে শিকারের নিকট গেলেই  দলপতি জেগে উঠেন কাঁচি হাতে ডানা ছেটে ফেলে দিলেন। তারপর আয় আয় মন্ত্র উচ্চারণ করে বলেন চলো মিছিলে পা রাখি। ক্ষত সারাতে মোক্ষম কাজটি না করেই ঠান্ডাঘরে রাখি বডি কিংবা শরীর গতদিনের বাসী সবজির মতো। মিছিলে আসে না প্রকৃত বেনিফিসারী।  গেলো বছর তারও কেটে নেওয়া হয়  বেঁচে থাকার মুষ্টিবদ্ধ হাত-এখানেই  সম্ভাবনা ছিলো একটি চারাগাছ।  ০১:১০:২০২১ ভোর:০৫টা ২৩মি কুমারঘাট।

রুকসানা রহমান এর ধারাবাহিক উপন্যাস "উদাসী মেঘের ডানায়"৩

ছবি
 চলছে নতুন  ধারাবাহিক  উপন্যাস " উদাসী মেঘের ডানায় " আজ তৃতীয় দিন।  লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন    লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে   থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম  লেখার।  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।                                                        উদাসী মেঘের ডানায়                                                                       (  ৩ য় পর্ব )                      তৃষ্ণা কে রেষ্ট হাউজ থেকে তুলে নিলো অপু বললো ঃবলো কোথায় যাবে? ঃ তুমিই বলো। ঃবেশ খানিকটা সময় এলোমলো ঘুরি তাহলে। ঃবেশ লাগবে তাহলে।  অপু গাড়ি চালাচ্ছে  নিরবে আর ভাবছে,কি আশ্চর্য বিবাহিত জীবন ছিলো ভালোবাসাহীন,যেনো কামলীলার আসক্তিকরের মতন। হাজার চেষ্টা করে ও মন পায়নি নীরার যেনো মাটির পুতুল কর্তব্য পালন করে গেছে স্বাক্ষরের বিনিময়ে। মনের অশান্তি বেড়েছিলো  তবুও চেষ্টা করে গিয়েছিলো, ওর জীবনের কথা শুনে মায়ায় মমতায় ভেবেছিলো ভুলিয়ে দিবে।পারেনি তার অভিশপ্ত জীবনের কাছে হার মেনে কখন যে শান্ত নির্মল তৃষ্ণাকে ভালোলাগা শুরু হলো অজান্তে ভালোও বেসেছিলো,কিন্ত তৃষ্ণা চাকরিটা হঠাৎ ছেড়ে

রাবেয়া পারভীন এর ধারাবাহিক ছোট গল্প "কালো ক্যনভাস"৬

ছবি
                                                 নতুন  ধারাবাহিক " কালো ক্যনভাস  " লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন   লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম এই লেখার  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।                                                                      কাল ক্যানভাস                                                                                                ( ৬ ষ্ঠ পর্ব)                                             প্রা য় একসপ্তাহ  হাসপাতালে থেকে বাসায় ফিরল নীলা। নীলাকে  অনেক প্রশ্ন করেও নীলার বাবা মা  কোন তথ্য নিতে পারলেন না। শুধু নীলার  অবচেতন  মুখে " প্লিজ স্যার  আমাকে ছেড়ে দিন " এই কথা থেকে  জালাল  সাহেব  অনুমান করলেন  যে  এটা ইশতিয়াকের কাজ। তখন ইশতিয়াকের  মেসে  গিয়ে খোঁজ করে জানলেন  সে  চলে গেছে  কেউ  তার ঠিকানা জানেনা । একবার ভাবলেন পুলিশে  জানাবেন  কিন্তু  নিজেদের  মানসন্মানের কথা ভেবে  চেপে গেলেন।  কিন্তু এই নীলা আর সেই নীলা  রইলোনা। আগের সেই আনন্দময়ী  কিশোরীটি  হঠাৎ করেই যেন বদলে গেছে। অল্

শ্যামল রায়

ছবি
এইরকম একজন চাই এইরকম একজন চাই সে কিনা আমাকে খোঁজ নিয়ে বলবে তুমি কি করছো? খেয়েছো ?শরীরটা ঠিক আছে তো? এইরকম একজন মানুষ চাই। এইরকম একজন মানুষ চাই সে কিনা কথা বলতে বলতে ঘড়ির দিকে তাকাবে না কথা বলতে বলতেই শুধুই আমার তোমার কথা এমন একজন মানুষ চাই। এমন একজন মানুষ চাই সে কিনা আমাকে জড়িয়ে ধরবে, বুকের উপর দু হাত দিয়ে সযত্নে আদর করবে, কখনোকখনো দুটোটে চুমু দেবে শরীরের উপর দুপা দিয়েবলবে,তুমিতো শুধুইআমার  এইরকম একজন মানুষ চাই সে কিনা, আমার কথা ভাববে আমার কথা বলবে হাজারো রকম সমস্যার মধ্যেও অজুহাত দেখাবেনা সত্যিই আমি এরকম একজন মানুষ চাই। এইরকম একজন মানুষ চাই বিতর্ক হবে না অশান্তিতে দুজনা কেউই কথা বন্ধ রাখবো না শুধুই যেন ভালোবাসাগুলো ফুল হয়ে ফুটে উঠবে। এমন একজন মানুষ চাই সে কখনো অন্য কিছু খুঁজবে না শুধুই আমি আর সে, নীল আকাশটা ,আর নদীর স্রোত দেখে হাতে হাত রেখে হেঁটে যাবো, বলবো ভালো আছি। এমন একজন মানুষ আমি চাই, সে কিনা আমাকে ভাববে ,আমাকে খোঁজ নেবে আমার হাজারো রকম দুঃখের পাশে সুখ এঁকে দেবে আমি এমন একজন মানুষ চাই সে কিনা তার জীবনের অভাব গুলো আমাকে বলবে কখনো একাধিক চোখে চোখ রেখে বলবে না আমি অনেক কিছু

গোলাম কবির

ছবি
কতোবার বলবো     কতোবার বলবো যে এই হৃদয়টাই    তো তোমায় দিয়েই দিলাম।   এখন আর দেবার মতো   কিছু নেই যে দেবো।   এরপর পড়ে থাকবে শুধু   মরে যাবার পরে ভীষণ ঠাণ্ডা একটা শব!     এরপরও যদি কিছু চাও     তবে বলবো, " ভালবাসা ছাড়া    আর কিছুই তো ছিলো না আমার " !   তা ছাড়া, ভালবাসা ছাড়া একজন কবির   কাছে আর কী ই বা থাকে দেবার!

মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন"১৮

ছবি
এ কান্ত মনেই লিখে চলেছেন লেখক ।  তার নিত্যদিনের  আসা  যাওয়া ঘটনার কিছু স্মৃতি কিছু কল্পনার মোচড়ে লিখছেন ধারাবাহিক উপন্যাস " টানাপোড়েন   " ।                                                            টানাপোড়েন ( ১৮ )                                                       সোনালী রোদ্দুরে মেঘ আজকে স্কুলে গিয়ে রেখার খুব ভালো লেগেছে। দীর্ঘ দিনের ক্লান্তি যেন কিছুটা রিম্পাদির সঙ্গে কথা বলে হালকা হতে পেরেছে। কত কথা জমেছিল দুজনার। আজ যেন মনে হল সোনালী রোদ্দুর উঁকি দিয়েছে।সোমদত্তার পার্থর কথাটা বলাতে রিম্পাদি বলল  ' দেখ ,এখন ওরা প্রাপ্তবয়স্ক ।বড় জোর বোঝানো যেতে পারে ।তার বাইরে তো আর তোর কিছু করার নেই। দেখ কি হয়?' রেখা বলল  'সমুর ক্রাইসিস যে কী ?সেটাই তো বলছে না। ও মেটাতে চাইলে তবে তো মিটবে বলো। আমার তো বিরক্তি লাগছে আমার নিজের বোন বলে নয় চিরকালটাই শুধু ব্যক্তি স্বার্থ দেখে গেল। একবার কাকিমা কাকুর কথাটা তো ভাবা উচিত ছিল? ।আমাদের পরিবারের তো একটা রেপুটেশন আছে রিম্পা দি। তাছাড়া পাবলোর কথাটা ভাবল না ,ভাবো ..? রিম্পা দি বলল   'জানিস তো আজকাল না এটা যেন একটা ক্রেজ হয

আলমগীর হোসাইন

ছবি
আভিজাত্য অবহেলা         বসন্তের ফুল ফোঁটানো সুবাসিত গন্ধে  তোমাকে দেখেছি ধানমন্ডির  বিলাস  বহুল প্রাসাদের বাতায়ন পাশে  সদ্য ফোঁটা লাল গোলাপ হাতে  আনমনা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে । কখনো বা পড়ন্ত বিকেলে ভ্রমণেরচ্ছলে শিশু পার্কে  আবার কখনোবা ভোরের পাখি না জাগার পূর্বেই  তোমাকে দেখেছি যৌবনে মুক্ত খগের মতো অবাধে  প্রেমের অনন্তাকাশে বিচরণ অকুতোভয় প্রাণে। সভ্যতার বিশাল এই নগরীতে যেথায় তোমার পায়ের চিহ্ন পড়েছে  সেখানকার পরিবেশ পরিস্থিতি  সর্বদাই আমাকে মুগ্ধ করেছে । প্রেমোভিলাশী মন সময়ের সুযোগে  আনমনে নিবেদন হাত বাড়াতে গিয়ে  পরাস্ত হয়েছি আভিজাত্যের অহংকারের কাছে  অবহেলায় ঘৃণার চোখে উপহাস করেছো মোরে । সে দিন থেকে  যখন যে ভাবে  দুঃখাচ্ছান্ন ভঙ্গুর হৃদয়ে বিস্মৃতি বহে  চীর চেনা শহরের ওলি গলিতে  পথ চলেছি একাকী হয়ে । জানিনা এ পথ  চলার শেষ কোথায়  ভুল করে নিজেকে প্রশ্ন করি ! কেনইবা এমন ভালো লাগা ভালোবাসা মানব সমাজে জীবন ভরি ।

রহমান মিজানুর এর প্রবন্ধ "বিশ্বাসের ভিত্তি বৈজ্ঞানি সত্যের চেয়েও দৃঢ়"

ছবি
 বিশ্বাসের ভিত্তি বৈজ্ঞানি সত্যের চেয়েও দৃঢ় বিজ্ঞান হলো পরীক্ষণের ভিত্তিতে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তের বিশ্লেষণলদ্ধ জ্ঞান এবং যুক্তি প্রয়োগ করে গঠিত তত্ত্ব বা সূত্র। বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলো সাধারণত চুড়ান্ত নয়, সময়ের সাথে সাথে গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফলের প্রেক্ষিতে এগুলো পরিবর্তিত হয়ে থাকে। বিজ্ঞানের গবেষণা মূলত দৃশ্যমান বা আপাত অদৃশ্য পদার্থসমূহ এবং শনাক্তযোগ্য শক্তির উপস্থিতির উপর।  এই বিশ্বজগতে পদার্থ এবং শক্তি ছাড়াও আরও অসংখ্য  জিনিস রয়েছে, যেগুলো বিজ্ঞানের আওতাধীন বিষয়  নয়। বিজ্ঞান সেগুলো নিয়ে মাথাও ঘামায় না। যেমন, নীতি নৈতিকতা, ধর্মবিশ্বাস, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, আইন, অর্থনীতি, সমাজব্যবস্থা, রাজনীতি, কৃষ্টি ইত্যাদি। এছাড়া আরও কিছু জিনিস রয়েছে, যার ব্যাখ্যা দেওয়া এখনও বিজ্ঞানের পক্ষে সম্ভব হয়নি। যেমন, প্রাণ, আবেগ, সুখ দুঃখবোধ, চিন্তাশক্তি ইত্যাদি।  বিজ্ঞান প্রধানত দু'টি প্রশ্নের জবাব নিরন্তর খুঁজে যাচ্ছে, 'কি' এবং 'কিভাবে'। প্রাপ্ত জবাবকে বিশ্লেষণ করে তৈরি করছে তত্ত্ব। এক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত হলে তাকে ভিত্তি ধরে আরও আরও তত্ত্ব দাঁড় করাচ্ছে।  'কেন'; এই প্রশ্নের জবাব নিয়

লেখক শান্তা কামালী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "বনফুল" ২

ছবি
চোখ রাখুন স্বপ্নসিঁড়ি সাহিত্য পত্রিকার পাতায়  শুরু হলো    লেখক  শান্তা কামালী'র  নতুন ধারাবাহিক   উপন্যাস  "বনফুল"                                                                   বনফুল ২                                                             জুঁ ই সব ক্লাস শেষ করে গেইটে এসে দেখলো ওর গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে, জুঁই  গাড়িতে উঠে বসতেই ড্রাইভার গাড়ি স্টার্ট করলো, কিছুটা সামনে যেতেই জুঁই পলাশকে দেখতে পেলো হেটে হেটে সামনের দিকেই যাচ্ছে।  জুঁই ড্রাইভারকে গাড়ি থামাতে বলো  পলাশের সামনে এসেই গাড়ি থামলো,  জুঁই গাড়ির গ্লাস নামিয়ে বললে ভাইয়া  আমরা তো একই রাস্তায় যাচ্ছি, গাড়িতে উঠুন ড্রাইভার আপনাকে ড্রপ করে দিবে,   নো থেংক্স একটু সামনেই বাস স্টপ, তুমি যাও বলেই পলাশ হাঁটতে শুরু করলো, জুঁই গাড়িতে বসে অনেক কিছু ভাবতে লাগলো।  বাসায় পৌঁছে জুঁই ফ্রেস হয়ে সামান্য কিছু খেয়েই উপরে চলে গেল।  বিছানায় শুয়েই চোখে ঘুম চলে আসে, কিন্তু কি আশ্চর্য আজ কিছুতেই ঘুম আসছে না।  জুঁইয়ের বার বার পলাশের কথা মনে পড়ছে, জুঁই যত বার দেখেছে খুব আপন মনে হয়েছে, যেন অনেক দিনের চেনা.....  পলাশ বাসায় ফিরে হাত মুখ দু'

শিবনাথ মণ্ডল

ছবি
এবার জামা দেবে মামা যেদিন থেকে ঠাকুরের গায়ে পড়েছে খড় মাটি আনন্দে ছেলে মেয়েরা করছে ছোটাছুটি। দূর্গাপূজো এসেগেলে স্কুলে পড়বে ছুটি  বাবা আমায় কিনেদেবে  লাল নীল জামা দুটি। বাবা কবে আসবে মাগো আনবে কবে জামা মা বলছে শোনরে খোকা জামা দেবে মামা। বারে বারে বলে খোকা বাবা আসবে কবে ফিরে খোকা জানেনা বাবাতার অকালে গেছেমরে। মাগো তোমার আগের মত নেইকো মুখে হাসি কাঁদতে তোমায় মানা করেছে আমার ছোটো মাসি। সাদা কাপড় পড়া দেখলে বাবা বকবে তোমায় খুব খোকার কথাশুনে মায়ের  ফেটে যায় বুক। বুকের মাঝে জড়িয়ে ধরে মা বলছে খোকা বড়ো হলে বুঝবি সবিই এখন তুই বোকা।।

asfds

LOVE

ffgh

LOVE