পোস্টগুলি

নভেম্বর ১০, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শামীমা আহমেদ এর ধারাবাহিক গল্প "অলিখিত শর্ত"১১

ছবি
ধারাবাহিক  শামীমা আহমেদ এর  ধারাবাহিক গল্প "অলিখিত শর্ত" শায়লা শিহাব কথন  অলিখিত শর্ত                                                (পর্ব  ১১ )     শামীমা আহমেদ                                                  বি কেলে ছাদে চা নাস্তার আয়োজন করে শিহাবের ভাবী সুমাইয়া, শিহাব ও বাচ্চাদের নিয়ে ছাদে চলে এলো। ছাদে ম্যাট বিছিয়ে দিল বাচ্চাদের জন্য। আরাফের খেলনা আর আরাফকে নিয়ে সুনায়রা ও আরুশ খেলায় ব্যস্ত হয়ে পড়লো। সুমাইয়া খুব ভাল করেই জানে এখানে এলে শিহাব তার অতীত নিয়ে মুষড়ে পরে।তাই খানিকটা হালকা করতে ছাদে চলে আসা।কিন্তু এতে শিহাব যেন আরো  বেশি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লো । রিশতিনার স্মৃতি তাকে ভীষণভাবে তাড়া করে ফিরে। শিহাবের জীবনে রিশতিনা এসেছিল ক্ষণিকের অতিথি হয়ে।  সুমাইয়া শিহাবকে চায়ের কাপ এগিয়ে দিলো । শিহাব চিন্তামগ্ন হয়ে কাপটা হাতে নিলো। শিহাবের একে একে সবকিছু মনে পড়তে লাগল। শিহাবদের বাড়ির কয়েকটি বাড়ির আগেই, ধরতে গেলে গলির মোড়ের প্রথম বিশাল ডুপ্লেক্স বাড়িটাই রিশতিনাদের।আর তার মুখোমুখি  চমৎকার একটা কনফেকশনারী ছিল।এখন সেখানে  একটি সুপার শপ হয়েছে।বাড়ির খুব কাছে হওয়াতে সুমাইয়ার জন্য খুব সুবিধ

হা‌বিবুর রহমান হা‌বিব

ছবি
প্রিয় সু‌বোধ, তুই মানবী‌কে নি‌য়ে পা‌লি‌য়ে যা,এখা‌নে মানবী নিরাপদ না। প্রতি দিন খুন,ধর্ষণ,গুম,হত‌্যা,লুটপাট লে‌গেই আ‌ছে। যে রাষ্ট্র ব‌্যবস্থা মানবী‌কে সম্মান দি‌তে পা‌রে না,তার অ‌ধিকার,মু‌ক্তি,স্বাধীনতা শুধু রঙ তামাশার নাম মাত্র।মানবীর অ‌ধিকার গু‌লো আজ সাম্রাজ‌্যবা‌দের অপসংস্কৃ‌তির করাল গ্রা‌সে নিপ‌তিত।অন্ধ ধ‌র্মের না‌মে কুসংস্কা‌রের মা‌ঝে মানবী‌দের কি ভা‌বে নি‌ক্ষেপ ক‌রে তার দৃষ্টান্ত প্রতি‌দিন। এখা‌নে মানবী‌কে নি‌য়ে তুই ভাল থাক‌বি না। মানবী‌কে ব‌লিস, স্বাধীনতাই মু‌ক্তির শেষ পথ নয়।এর চে‌য়ে অ‌নেক বড় ,প্রেম,ভালবাসা,কাব‌্য,সা‌হিত‌্য,সংসার।এ গু‌লোর পূর্ণ বিকা‌শের জন‌্যই তো স্বাধীনতা,অ‌ধিকার ও ম‌নের মু‌ক্তি । তাই তো‌দের জন‌্য লড়াই,আ‌রো একবার রক্তাক্ত লড়াই ।বন্ধু আমার ভাল থা‌কিস ।

মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন" ৪০

ছবি
এ কান্ত মনেই লিখে চলেছেন লেখক ।  তার নিত্যদিনের  আসা  যাওয়া ঘটনার কিছু স্মৃতি কিছু কল্পনার মোচড়ে লিখছেন ধারাবাহিক উপন্যাস " টানাপোড়েন   " । টানাপোড়েন ( ৪০ )                                                                         কৃতজ্ঞতা                                           রে খা ট্রেন থেকে নেমেই হন্তদন্ত হয়ে অটোর খোঁজ করছে এক অটোওয়ালাকে দেখতে পেয়ে বলল  'অ্যাই অটো,অ্যাই অটো(হাত নেড়ে)।' অটোওয়ালা বললো ' দিদি জায়গা নেই পরের অটোর জন্য ওয়েট করুন।' রেখা বললো  'এই না, না, না। আমাকেএই অটোতেই যেতে হবে।' অটোওয়ালা বলল  'আপনারা আমাদেরকে ঝামেলায় ফেলবেন।এখন ওভারলোড নিতে বারণ করছে ,দেখছেন না। রাস্তায় ধরছে পুলিশ । প্যাসেঞ্জারকে এ ব্যাপারে কিছু বোঝানোই যায় না।' রেখা সে সব কথায় কর্ণপাত না করে হুটোপাটি করে অটোতে বসে পড়ে, থ্যাঙ্কস জানাল।' অটোতে বসে রেখা ভাবতে লাগলো  'মনোজ কেন ফোনটা অফ করে রেখেছে কে জানে? বিপদ হয় নি তো?' এরইমধ্যে  ফোন বেজে উঠলো"জব কই বাত বিগার যায়ে ,যব কই মুশকিল পর যায়ে..।' অটোতে যেতে যেতে ব্যাগ থেকে ফোন

এডুকেশনাল ইকো-সিস্টেম তৈরি : সুপ্রতিম ঘোষ

ছবি
সুপ্রতিম ঘোষ এর লেখা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় আনন্দময় শিক্ষার পরিবেশ তৈরী করা একজন ভারতীয় হিসাবে আমাদের প্রত্যেকের মনের কোণে একটা স্বপ্ন ঘর করে রয়েছে, তা হলো আমাদের এই ভারতবর্ষ একদিন সুপার পাওয়ার হবে। হাঁ এই স্বপ্ন আমিও দেখি আর আমার মতো আপনিও দেখেন। কিন্তু আমাদের এটা কখনোই ভুললে চলবে না যে একটা উন্নয়নশীল দেশ থেকে সুপার পাওয়ার দেশ গড়ে তোলার এই যাত্রাটা, সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভর করবে আমাদের শিক্ষা প্রণালী কি, কেমন, কতটা প্রভাব ফেলছে আমাদের ভবিষৎ প্রজন্মের উপর। কিন্তু বর্তমান চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা বলছে -আজ যদি আমরা একটু গভীর ভাবে আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার দিকে নজর দিয়, তাহলে আমরা শুধু চাপ, হতাশা ও বিষন্নতাই খুঁজে পাবো। আজও আমাদের দেশের একাংশ পিতা মাতা এমন আছেন যিনারা নিজেরদের সর্বস্ব দিয়ে তাদের সন্তানদের হাই টেক স্কুল ও টিউশন ক্লাসে অংশ গ্রহণের সুযোগ করে দিচ্ছেন।কিন্তু তাতেও কি একজন শিক্ষার্থী এই চাপ, হতাশা ও বিষন্নতা কাটিয়ে উঠতে পারছে ? আমাদের ধর্ম গ্রন্থ বলে - প্রকৃত শিক্ষা আমাদের মুক্তির রাস্তা দেখায়। কিন্তু আজ একজন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি অভিভাবক ও শিক্ষকেরাও সমান ভাবে এই চাপ, হতাশা ও বি

লেখক শান্তা কামালী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "বনফুল"২২

ছবি
চোখ রাখুন স্বপ্নসিঁড়ি সাহিত্য পত্রিকার পাতায় লেখক শান্তা কামালী'র  নতুন ধারাবাহিক  উপন্যাস   "বনফুল"  বনফুল   ( ২২তম )  জুঁই বললো ময়না তুমি যাও আমরা আসছি,  অহনা সৈকতের ও টুকটাক কথোপকথন হয়েছে, ফোনের নাম্বার আদান-প্রদান ইত্যাদি ...  জুঁই পলাশ নিচে নেমে এসে দেখে সৈকত ও অহনা সহ সবাই ডাইনিং টেবিলে অপেক্ষা করছে।  খাবার টেবিলে বসে সৈকতের তাক লেগে গেছে...   পুরো রাজকীয় সব খাবার-দাবার!  ওয়াজেদ সাহেব ও মনোয়ারা বেগমের উল্টো দিকে  পলাশ ও সৈকত বসেছে, টেবিলের দুই ধারে জুঁই ও অহনা বসলো।  গল্প করতে করতে খাওয়া শেষ হলো।  জুঁইয়ের বাবা-মা দুজনেই নিজেদের ঘরে  চলে গেলেন রেস্টের জন্য। ওরা চারজন বসে চুটিয়ে গল্প করলো। বিকাল হতেই পলাশ বললো জুঁই এখন আমরা উঠবো।  জুঁই বললো কফি খাও তারপর  যাবে। জুঁই ময়নাকে ডেকে বললো এখানে আমাদের কফি দাও। জুঁই গিয়ে বাবা-মাকে ডেকে আনলো, জুঁই বললো আম্মু উনারা চলে যাচ্ছেন।  জুঁইয়ের মা জিজ্ঞেস করলেন ওদের চা নাস্তা দিয়েছো?  জুঁই বললো হ্যাঁ, দিয়েছে। পলাশ আর সৈকত বললো আন্টি, আঙ্কেল আজ আমরা আসি। ওয়াজেদ সাহেব বললেন, বাবা এখনতো বাসা চিনে গেছো মাঝেমাঝে  এসো আন্টি আঙ্কেলকে দেখত

মাসুদ করিম

ছবি
পারবো কি লিখতে আবার মনের মাধুরী মিসিয়ে লিখতে চেয়েছি  কিছু কবিতা, চেয়েছি মন খুলে গাইতে  হারানো দিনের গান,হারিয়ে ফেলেছি  বারে বার কবিতার ছন্দ আর ভালো  লাগা গানের সুর। হারিয়ে যায় স্বপ্ন বারে বার, থমকে যায়  সাদা কাগজের বুকে কলমের কাটা দাগ,  লিখতে গিয়ে ভেসে উঠে পুরনো স্মৃতী,  চোখ দুটো হয়েযায় মলিন মনযে  হারায় কবিতার ছন্দ। এলমেল ভাবনা সব উকি দেয় মনের  আকাশে, লিতে গিয়ে থমকে যায়  হাতের কলম, ভাবি বসে লিখতে কি  পারবোনা আগেরমত মনের মাধুরী  দিয়ে সেই কবিতা? কি ভাবছি এসব?  আমিতো কবি নইযে কবিতা লিখবো,  তবুও চেষ্টা করি মনের কিছু কথা তুলে  ধরবো কলমের কালিতে সাদা  কাগজের বুকে, আনমনে ভাবি পারবো  কি লিখতে কবিতা আবার ?

রুকসানা রহমান এর ধারাবাহিক উপন্যাস "উদাসী মেঘের ডানায়"২৫

ছবি
চলছে নতুন  ধারাবাহিক  উপন্যাস " উদাসী মেঘের ডানায় "  লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন    লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে   থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম  লেখার।  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।  উদাসী মেঘের ডানায়                                                           ( পর্ব ২৫ )                                    রা তে ফোন করলো অপু দুজনই বিভোর আগামি দিনের স্বপ্নের সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে। অপু- মোনালিসা তৃষ্ণা- হুমম বলো অপু- কি করছো? তৃষ্ণা- এইতো তোমার সাথে কথা বলছি অপু হা-হা-হা করে,হেসে বললো- বেশ বলেছো। তৃষ্ণা- তুমি। অপু - স্বপ্ন দেখছি। তৃষ্ণা- কি স্বপ্ন বলোনা।  অপু- শুনবে তৃষ্ণা- শুনবো তাড়াতাড়ি বলোনা। অপু - স্বপ্ন সখ দুটো ইচ্ছে পূরণ করবে তো? তৃষ্ণা- আরে বলোনা। অপু- আমাদের বুবলি তো একটা মেয়ে আমার খুব সখ গো আমরা ফুটবল টিম জন্ম দিবো  ভালো হবেনা দুজন মিলে আদর করে ঘুমপাড়িয়ে তুমি আমি একাকার,হয়ে থাকবো অনাবিল শান্তিতে। তৃষ্ণা- এ বিয়ে,হবেনা কেন? আমি পারবোনা প্রোডাকশন বাড়াতে।একটা আছে  বড় জোর আরএকটা রাজি তো আমি রাজি। অপু -দুর ছাাই আমার স্বপ্ন গুলো তাহলে প

jhgm

LOVE

cgmm

LOVE

vbbvnf

LOVE

mbnc

LOVE

chgcjhjc

LOVE

fxthfg

LOVE