পোস্টগুলি

মার্চ ২১, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Poet Suparna Chatterjee 's poem

ছবি
Journey of Life  Suparna Chatterjee From birth to death  Which are the valuable wealth? What should be the aim of life That is not decided before the time. But everyone has some secret dream Which cannot be seen. The most important is positive thinking. Which can only inspire the human being. To fulfill his or her dream. Without expectation of earning lots of money, They are successful forever by Leading life with honesty. Facing life with smile, Helping needy with Kind heart. To reach own goal By doing hard work Sharing joy with others. Love their life with full of energy. At the end of our life   We should get ready  To say “Good Bye”.

কবি সানোয়ার হোসেন এর কবিতা 

ছবি
বন্ধ ঘরেও ক'দম হাঁটি সানোয়ার হোসেন কেনো চাও ধরতে আমায়,  হিংসা বিদ্বেষে বন্ধ করে মনের দ্বার। আমি তো শূন্যে ভাসমান, আমিতে আমি যে শুধুই রূপকার। বন্ধু,, ধরি ধরি করি,  ধরবে কবে এই শূন্য হাওয়া। ধরায় মলিন স্বপ্নের মাঝে  আমি উড়ি ফেলিয়া ছায়া।  ক্ষণে থাকি তোমারই মাঝে, ক্ষণে তরু  ক্ষণে হাওয়ায়। আমি ক্ষণে নরকে ছুটে যায়, স্বর্গেও যে  চলি ধির পায়। বন্ধু, এই ক্ষণিকের চাষারে  কি করে ধরবে শুনি ?   ছয় ঋতুর রঙিন আকাশে আমি, ফুল ভ্রোমরে মত গানে বিভোর। বন্ধ ঘরেও যে ক'দম  হাঁটি, নিঃশ্বাসের হাওয়ায় বসতি মোর। ঐ যে উঠেছে চাঁদ, সে তো আমি আমিই জোনাকির ছায়া। গ্রীষ্মের শিমুল তুলার মাঝেও আমি আমিই চৈত্রের  হাওয়া। আমায় কি ধরতে পারবে বন্ধু ? যদি ধরো, তবে খুলো মনের দ্বার। তুমি যদি উদাসী হও বন্ধু  তবেই পাবে, এই আমিতে সকল আমার।

শামীমা আহমেদ ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব ৭৩

ছবি
ধারাবাহিক উপন্যাস  শায়লা শিহাব কথন  অলিখিত শর্ত (পর্ব ৭৩) শামীমা আহমেদ  শায়লার কলটি রিশতিনা রিসিভ না করেই মোবাইলটা নামিয়ে রাখলো।রিশতিনা বুঝে নিলো মায়া নামক এই মেয়েটি তাহলে এখন শিহাবের হৃদয় জুড়ে।সারাক্ষণ তাই তার ভাবনায়ই শিহাব ডুবে থাকছে।এই মেয়েটির জন্যই এতদিন পর তাকে কাছে পেয়েও কোন উচ্ছ্বাস প্রকাশ নেই, তার জন্যই এত টান!মনকে ঘুরিয়ে নিয়ে  পরক্ষণেই রিশতিনা ভাবলো,থাকতেই পারে, অমন মায়াভরা মুখটায় যে কোন পুরুষই আটকে যাবে।রিশতিনা ভেতরে কষ্ট অনুভব করলেও নিজেই যেন নিজের মাঝে সান্ত্বনা খুঁজে নিলো। রিশতিনা বুঝে নিলো,চাকরি পাওয়া যেমন একটা সোনার হরিণ পাওয়া,আজকাল মন পাওয়াও তেমন আর একবার যদি স্বেচ্ছায় তুমি অবস্থান ছেড়ে যাও  এক পলকেই তা অন্য কারো জন্য বরাদ্দ হয়ে যায়।আজকাল মনের নাগাল পাওয়া খুবই দুরূহ ব্যাপার হয়ে গেছে। সব কিছু  বুঝে  নিলো সে।  ধীর পায়ে ডাইনিংয়ের দিকে এগিয়ে গেলো।  শিহাব ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে এসেই তার মোবাইলটা চেক করে নিলো।সম্ভবত সে ওয়াশরুম থেকে রিং শুনেছে। শিহাব দেখলো শায়লার কল। সে ঘড়িতে সময় দেখে নিলো।রাত সাড়ে এগারোটা বাজছে।আজ সারাদিন শায়লার সাথে কোন কথা হয়নি। শায়লা নিশ্চয়ই খুব চিন্তিত হয়ে আ

কবি বকুল  আশরাফ এর কবিতা

ছবি
টোকা-টংকার বকুল  আশরাফ কোথায় দাঁড়িয়ে আছ, কোথায় দাঁড়িয়ে ছিলে, কি ভাবছো এতো পথ হেঁটে; এই শেষ বিকেলে! হার্টের দুটো বাল্ভ নিয়ে যাবে কোন ডাক্তার-বাড়ি নাকি আধুনিক যৌনতায় ভালোবাসায় দেবে আড়ি ! কেনো ভুলে থাকো রাজসভার কবিতা কেনো ভুলে গেছ মঙ্গল-চর্যা-গীতিকা দ্যাখো ঐ ভেসে আছে ইথারে ধ্বনি এতো ছোঁয়াছুঁয়ি শেষে যাবে এক্ষুণি ? সল্তা জ্বালিয়ে পুঁথিপাঠ কেন গেছ ভুলে খাদ্যগাছ মরে যায় জঞ্জাল জন্মালে। প্রযুক্তি দিয়েছে হাসি তথ্য চারপাশি ইন্টারনেট ভাবিয়েছে কি ! বলেছে, ‘আসি’ ! ভালোবাসার ¯স্রোতে ডুবে যায় ঘরবাড়ি  সে ও হেরে যায় যে ছিলো প্রবল-সংসারি। অপেক্ষার মোবাইল ফোনে প্রতিরোধের বাঙ্কার ভেঙ্গে ফেলতে জানি তুলে টোকা-টংকার।