পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দেবব্রত

ছবি
স্বজন    ছন্নছাড়া শব্দদের ধর  আপনকরে মটকে দে ঘাড়  মন্ত্রবলে আনিয়ে দে জ্বর  খুব তাতাড়ি হবে সে পার  এটাই এখন কলির নিয়ম  শব্দে যব্দ হবেনা আর  হবেনা আর সত্যেরইদম  এটাই এখন কালের নিয়ম ! মিথ্যে বললে তুমিই রাজা  পারো কিংবা না পারো কাজ  স্বার্থ শেষে ব্যান্ডটা বাজা  পালিয়ে শেষে বুকেতে বাজ  সহ্য হবে রাজাবাবুর  অপর লোকে নিয়েছে তা  নিলেই কাবু নিজের মানুষ  অপর কি আর বাঁচাবে তা ! নিজের মানুষ নিজের থাকে  এ কথাটি বুঝবে যেদিন  সেদিন তুমি শেষ করেছো  নিজের রাজ্যে নিজ বেদুইন ! চোখের জল ভাসিয়ে তাঁরা  বুকের ভেতর সঙ্গবয়ে  ব্ন্ধু সেজন  হৃদয়তাঁরা  দাঁড়িয়ে থাকে অসময়ে

দূরত্বটুকু

ডোনা মাঝি কেমন আছ , কেমন আছি , দুটির মধ্যে দুই মেরুর দূরত্ব , এক বরফ শীতল নীরবতা । কাঁচ ভাঙা টুকরো টুকরো আলোয় ফেলে আসা সলমাচরী স্মৃতিরা কখন যেন শিল্প হয়ে ওঠে । স্বঘোষিত গুহায় জরিপী নক্সায় ইঁট গাঁথে নাটকীয় সংলাপ । পদ্মপাতার ঢাল গড়িয়ে নামতে নামতে বাষ্পীভূত হয় জানালায় রাখা শতাব্দীরা । দীপ্ত মোমবাতির দুর্নিবার আকর্ষণে জ্বলে পশমীয়া ক্লান্তি মাখা চন্দনী সোহাগ । তুলোভরা নরম বালিশে কারিগরি মাঝরাত জীবন প্রচ্ছদের ত্রিভুজ আঁকে । পারদসম  সময় ছিটকে ছড়িয়ে পড়ে হাওয়াই বাজির  আঁধার কালোয় শেষ হ‌ওয়ায় । সে গন্ডী পার করে কেমনে ওড়াই পালক প্রিয় হরিণের বনে , বলো কেমনে সাজাই বাগান , সাজানো বাগানে । সব সময় বলে যাওয়া যায় না তাই তো আজ এসেই কথা বলে নিলাম প্রিয় ।

অশরীরী

ছবি
গীতা চক্রবর্তী যুদ্ধ পলাতক দুরন্ত  ঘোড়া, ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে, অবিরাম খুঁজে চলছে এখন, কোনো এক শরীরি মানবীকে । ভালোবাসলেও ,সন্দিহান। হয়তো বোঝার ভুলে। অবিরাম ছুটে যাওয়ার মাঝেই ক্ষনিকের বিরতি সুখ, জোরদার আবদার তুমি শুধু আমার, শুধু আমার। কে জানে কোথায় ভাসিয়ে দেবে অজ্ঞাত পরিচয় হীন স্রোতে। কায়াহীন দেয় শুধু মাত্র মায়া , এ কোন ছলনা বিপদের কোনো কন্ঠস্বর , আর টাইপে ফুটে ওঠে সে কি মানুষ , না কি অশরীরী  কিছু ? সত্যি করে বলতো কেউ কি দেখেছো ?