পোস্টগুলি

জুলাই ১৬, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কবি মিশ্র

ছবি
  অনুভূতির অলিন্দে দশ বাই দশ ঘরটার মধ্যে যখন হাঁপিয়ে উঠি তখন তোমার কাছে যাই। তোমার শীতল স্পর্শ, আলতো অনুভূতি আর কোথাও না পাই।! ইদানিং তোমার পরিবর্তন  বড্ড মন কাঁদায়, তোমার পরিবর্তীত অবস্থানের সঙ্গে আর মানিয়ে নিতে পারি না। রূপান্তর একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া তবে আমি কি বেমানান? প্রশ্ন গুলো মনে আছাড় মারে আঘাত করে, হয়তো দুফোঁটা রক্ত চোখের কোল বেয়ে কপাল পেরিয়ে তোমার কাছে ছুটে যায়...  কেউ বলে অশ্রু, কেউ বলে চোখের পানি..  কিন্তু আমি তো কিছুই বলি না!! ওতে ও যে সোঁদা গন্ধ পাই... সেই দশ বাই দশ ঘরটার অন্দরের সাদা দেওয়ালের মতো... তবুও চোখ বোজালেই আমি তোমার কাছেই যাই... সোঁদা গন্ধের টানে, অনুভূতির অলিন্দে।।

মুন চক্রবর্তী

  নিশিতের তারা যাপন ঘরের গোপনে রাখা আছে হিরন্ময়ী  এক এক করে আমার বিশ্বাস আত্মবিশ্বাসের আলোতে  চোখের জলে কখন বৃষ্টি মিশে দীঘির পদ্ম পাতায় স্থির সুখ দুঃখের ভার নিয়ে বৈঠার কঠিণ পথ চলা আজ বুঝি একেলা পথের ঠিকানা বিহীন আমি কিছু আলোক দ্যুতির সন্ধানে নিশিতের তারারা হাতছানি দিয়ে যায়। অনেক ক্লান্তি পার করে জীবন বিশ্বাসে, তারাদের বিজয় সম্মেলনে, হিরন্ময়ী পরশ খুঁজে নেওয়া।

ফারজানা আফরোজ

ছবি
  রূপসী বর্ষা হঠাৎ দমকা হাওয়া ছোটে চারিদিকে আকাশের নীল ঘিরে যায় আঁধারে। মেঘ থেকে ঝরে পরে বরষন ধারা, কখনো অঝোর ধারায় কখনো টুপটাপ সুরে। মনে পড়ে সেই ভুলে যাওয়া গান- বৃষ্টির রিনিঝিনি শব্দে ফিরে আসে সেই চেনা সুর, হারানো স্মৃতিরা ফিরে আসে বারে বারে। বর্ষাকে আলিঙ্গন করার শত আয়োজন- কদম ফুলেরা ফোঁটে গাছের শাখায় ময়ূর পেখম মেলে নাচে তালে তালে মেঠো পথ ভিজে ওঠে বৃষ্টির ছোঁয়ায় সবুজ শ্যামলে ভরে ওঠে ধরনী। নব উল্লাসে জেগে ওঠে হৃদয়, পাহাড়ি ঝর্ণা ফিরে পেল প্রান। সাঁঝের বেলায় ম্রিয়মান আলোয়, ভেসে আসে মেঘের গর্জন। বৃষ্টির নূপুর বাজে তমাল বনে- থৈ থৈ জলে হাঁসেরা খেলে জলকেলি পাল তোলা নৌকা ভাসে ঢেউয়ের স্রোতে। ঘর ছাড়া মন রয়না আজ ঘরেতে- ফিরে পেতে চায় ফেলে আসা দিন কলাপাতার ভেলায় করে ভিজতে বৃষ্টিতে বাদল দিনে হাঁটতে কেয়ার বনে টিনের চালের টুপটাপ শব্দে ঘুমিয়ে পড়তে রূপসী বরষা আসুক নব নব রূপে, বর্ষার স্নানে শুচি হোক ধরা।

l

 l

n

 n

m

 m

q

 q

মোহাম্মাদ আবুহোসেন সেখ

ছবি
  সৃষ্টি কর্তা আকাশ পানে চাঁদ সূর্য নক্ষএ কত গ্রহ তারা জমীন পানে জীব প্রজাতি গাছ প্রকৃতি নদী-নালা নীচ থেকে উপর মাঝে,ইট সাজিয়ে ছাদের মতোন দিয়েছো যে পৃথিবীকে আকাশ নামের ছাদটাকে! তারীর মাঝে নাইকো আজ,আমরা সুরক্ষিত। খোদা তোমার রং বে রংয়ের খেলায় যে আজ পৃথিবী নামক গ্রহের মানুষ,করছে হা হা কার। অন্য গ্রহে যেন,দিওনা এই মরণ ব‍্যাথী করুন দোসা। খোদা তুমি করলে ঘোষণা,পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব আমরা। কোন ভুলে দিচ্ছো মোদের এত কষ্ট যন্ত্রণা। হে খোদা তুমিতো দোয়ার সাগর দাওনা মোদের ভিক্ষা। দুহাত তুলে দোয়া করি পৃথিবীকে শান্ত করো আবার। পৃথিবীকে শান্ত করো আবার।