মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন"৪১
এ কান্ত মনেই লিখে চলেছেন লেখক । তার নিত্যদিনের আসা যাওয়া ঘটনার কিছু স্মৃতি কিছু কল্পনার মোচড়ে লিখছেন ধারাবাহিক উপন্যাস " টানাপোড়েন " । টানাপোড়েন ( ৪১ ) শুভেচ্ছা বার্তা শি খার আজকের সকালটা অনেক সুন্দর। সোনালী রোদ্দুরে আভা তার চোখে-মুখে লেগেছে । শিখা জানালার কাছে দাঁড়িয়ে সকালবেলার রক্তিম সূর্যালোকের প্রথম আলোটুকুর পুরো আস্বাদ নেবে বলেই হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায় ।জানলার কাছে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকে, সূর্যদেবকে দেখে মানুষের জীবন শুরু হয় ,অন্ধকার দূরীভূত হয় । তার আলোকের স্পর্শে জীবন হয় আলোকিত । হঠাৎই ভাবনার ব্যাঘাত ঘটে ফোন বেজে ওঠায় ।একটু ঘাবড়ে যায় ।কে ফোন করবে তাকে? ফোন করার মতো কেউ নেই । তবে কি বিএড কলেজের সৌমিলি ফোন করলো ?ধরি তো ফোনটা ।ধরতে গিয়ে কেটে যায় ।আবার ফোনটা বেজে ওঠে। শিখা বলল' হ্যালো'। অপরপ্রান্ত থেকে বলল 'কেমন আছো?' কথাটায় একটু হকচকিয়ে যায় শিখা । তারপর বলে 'কে বলছেন বলুন তো?' কল্যাণ বলে 'বাবা এর মধ্যে ভুলে গেলে তোমার নেট সেটের বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছে ?ওই জন্য ফোনটা করলাম।' শিখা বললো &