কবি স্বপন দত্ত'র কবিতা
একটি অদ্ভুত ভয়ঙ্কর দর্শন নরক যখন হাফপ্যান্টে। নিজস্ব খোলা মাঠে। চমৎকার। কি বলবো হয়তো আদর হয়তো ভাষাহীন ভালোবাসা। সাঁঝঢলা মেলা। বোঁদে জিলিপি পাঁপড়। মজা। গায়ে ঘূর্ণি। হু হা ওয়ারে ওয়া। স্বপ্নের মানে রূপকথা শোনে। আনাচে কানাচে ধরণা। ছলবল খলবল। একটা সাজ। একটা সবুজ পরিচিত গন্ধ। অথচ। সব রং শুনশান। হাপিস। অসাড় বিনিময় মাখামাখি। উঁহু ঝাঁপ তো বন্ধ। অথচ মাতামাতি জাজিম। নিঝিম বহুদিন বহুক্ষণ ইয়ারি ঢেউ খেলানো মাটি। জিরেন নিচ্ছে আঁজলা আঁজলা আকুতি জঙ্গল। আচ্ছা এতো এতো বছরের উতরাই ভেঙে হটাৎই পেছন ফেরা কেন। কেন ঝিমুনিতে লকলক এ ললকানি। অনেকটা ভেতর। এখানে কি গা ঘেঁষা বুনে দেওয়া হচ্ছে। যোজন গন্ধ। এখন যে আর সঠিক শরীর হাঁটে না । ইঁট পাথর গাছ শূন্যে পা তোলে না। আকাশ ঠোঁট দুটো কোথায় রাখে আকাশের মনে পড়ে না। শালপাতা অনিবার রোশনাই ছুড়ে দেয় আর তো ওড়ে না। এখন এ আমিতে আর কুপি জ্বলা আলো-ধোঁয়া রূপকথার রোশনাই-আমি থাকে না। সেই নেই কিশোরের থোকা থোকা জলকেলি বিদ্যুৎ পরাণবতী আদি আদিম সহজ কবে কুনঠিনে কুন্ লাফড়ায় লুঠ হয়ে ... যাতনা ফিরল ... যাচনা ফিরল ... আমিটাতো ফিরল না ... সুডোল বুনো সর্বঅঙ্গ তিরতির কাঁপন... সীমাসন্ধি হদ্দ