শান্তা কামালী ৩৬ পর্ব
বনফুল ( ৩৬ পর্ব ) শান্তা কামালী ব্যথার যন্ত্রণায় জুঁই কাতরাচ্ছে দেখে পলাশের নিজের অজান্তেই চোখে পানি জলে এলো....... জুঁই তা দেখতে পেয়ে বললো তুমি কাঁদছো কেন? আমার তেমন কোনো কষ্ট হচ্ছে না।পলাশ বুঝতে পারছে শুধুমাত্র শান্তনা দেওয়ার জন্য জুঁই তা বলছে। এমন অবস্থায় কারো কষ্ট হয় তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। পলাশ জুঁইয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে, আর বলছে জুঁই তুমি একটু ঘুমানোর চেষ্টা করো... এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ময়না জুঁই আর পলাশের নাস্তা নিয়ে রুমে এলো। ময়না টেবিল এগিয়ে দিয়ে নাস্তা, পানি সব গুছিয়ে দিয়ে নিচে নেমে গেল। পলাশ উঠে বেসিনে হাত ধুয়ে এসে, দুটো বালিশে জুঁইকে উঠিয়ে হেলান দিয়ে বসিয়ে নাস্তা খাওয়াচ্ছে। জুঁই বারবার বলছে তুমিও এক সাথে খাও, পলাশ বললো আগে তোমাকে খাইয়ে নিই তারপরে আমি খাবো। জুঁইয়ের নাস্তা খাওয়ানো শেষ করে পলাশ উঠে গিয়ে বেসিনে হাত ধুয়ে এসে জুঁইয়ের মুখ ধুয়ে দিয়ে টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে দিলো, তারপর নিজেও নাস্তা খেয়ে নিলো। ততক্ষণে ড্রাইভার গিয়ে ঔষধ নিয়ে এলো, পলাশ জুঁইকে ঔষধ খাইয়ে শুইয়ে দিলো। পলাশ বললো, জুঁই তুমি একটু ঘুমানোর চেষ্টা করো, আমি তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি। এরইমধ্যে