পোস্টগুলি

এপ্রিল ৩০, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Hhjk

LOVE

Bvjk

LOVE

মমতা রায় চৌধুরী এর ধারাবাহিক উপন্যাস পর্ব ১৬৬

ছবি
উপন্যাস  টানাপোড়েন   ১৬৬ মন কেমন করা বিশেষ দিন মমতা রায় চৌধুরী আজ তো সেই বিশেষ দিন। রেখার কাছে বিশেষ দিনটির বিশেষ করে তোলার মতো কেউ নেই। আসলে বরাবরই সে তাকে কখনো হাইলাইট করার চেষ্টা করে নি। মা থাকলে একটু পায়েস রান্না করে খাইয়ে দিত। মা ,কাকিমা ,জেঠিমা জ্যাঠা, বাবা ,কাকা সবাই মিলে বাড়িতে সেদিন একটু অন্যরকম খাওয়া-দাওয়া হত  বড়দের আশীর্বাদ নেয়া হতো ,প্রণাম করা হতো, এই চলত। গিফট হিসেবে কি পাওনা হত । অনেক কিছু। সবথেকে বড় প্রাপ্তি।মাথায় হাত রেখে আশীর্বাদ ,কখনো বা কোন গল্পের বই ,কবিতার বই ,আসলে এই বিশেষ দিনগুলোতে সেই গল্পের বই গুলো, কবিতার বই, উপন্যাস। মনে হতো যেকোনো নতুন  রাইটারের বই এনে দিলেই খুশি । আজ সবই নস্টালজিক ।পাশের বাড়ির নীলদাও ওই দিনটার কথা জানতো না  কিন্তু একদিন হঠাৎ করে বাড়িতে এসে দেখছে বড়রা সবাই আশীর্বাদ করছে। পায়েশ খাওয়াচ্ছে ।তখন এসে পড়াতেnঅবাক হয়ে গেছিল জিজ্ঞাসা করেছিল 'কাকিমা আজকে কি ননীর জন্মদিন?'  কাকিমা বলেছিল'মেয়েদের আবার জন্মদিন।' আমরা ওকেওই দিন আশীর্বাদ করি, সুস্থ থাকুক ভালো থাকুক। আর প্রকৃত মানুষের মত মানুষ হয়ে উঠুক ।এই টুকুই বাবা আমাদ

Nhgvb

LOVE

কবি সেলিম সেখ এর কবিতা "খুশির ঈদ"

ছবি
খুশির ঈদ সেলিম সেখ  ঈদ মানে বছর ঘুরে আসে যে খুশির দিন, তাই তো দেখি অবুঝ শিশু করছে তা ধিন ধিন। ঈদের খুশি সকল কোণে ছড়িয়ে পড়ুক আজ, সকলে সেজেছে নতুন রঙে পেয়ে নতুন সাজ। ঈদের দিনের খাবারের গন্ধে  মন মেতেছে আবার,  বছর ঘুরে খুশির দিন হয় না দেখা সবার।  আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সকলে চলেছে ঈদগাহের দিকে,  আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হয়ে চলে সে ধিকে ধিকে। ঈদের দিনের নামাজ শেষে করি শুরু সবে খাওয়া,  শান্ত বিকেলে অধীর মনে  হয় শুরু দূরে যাওয়া।   মুক্ত আকাশে মুক্ত বাতাসে ওড়ে সকলের মন,  চায়না সে কভু থামতে চলতে চায় সারাক্ষণ।  পবিত্র এই খুশির ঈদ কাটুক সবার ভালো,  সকলের মনে জ্বলে উঠুক ভাতৃত্ববোধের আলো।