পোস্টগুলি

অক্টোবর ৩, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রুকসানা রহমান এর ধারাবাহিক উপন্যাস "উদাসী মেঘের ডানায়"৪

ছবি
 চলছে নতুন  ধারাবাহিক  উপন্যাস " উদাসী মেঘের ডানায় " আজ তৃতীয় দিন।  লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন    লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে   থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম  লেখার।  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।                                                                                  উদাসী মেঘের ডানায়                                                                                                      ( পর্ব চার )                                 ডো রবেলটা বেজে উঠলো দরজা খুলেদিয়েই বললো ঃবড়দা তুমি হঠাৎ! আগে তো ডুকলে দে মিলি নাকি দরজায় দাঁড়িয়ে কথা বলবো। ঃআসোনাতো অনেকদিন তাই অবাক হলাম এসো। ড্রইংরুমে বসতে দিয়ে মিলি একগ্লাস পানি এনে সামনে রেখে বললোঃ কেমন আছো, বাসার সবাই কেমন আছে? আলহামদুলিল্লাহ সবাই ভালো আছে, তৃষ্ণাকে দেখছিনা আজ ওরতো ছুটি। ঃনা, বড়দা ওতো অফিসের কাজে চিটাগাং গিয়েছে কাজ শেষে ছুটি নিয়ে কক্সবাজার গিয়েছে কয়দিন থাকবে। ঃএভাবে মেয়েটাকে তুই আদর দিয়ে নষ্ট করছিস বিয়ে দিতে হবেনা, প্রায় চল্লিশে পড়েছে, পরে আর পাত্র পাওয়া যাবেনা। ঃতৃষ্ণা বিয়ে আর

সমিত মণ্ডল

ছবি
স্পর্শকাতর সংলাপ   এই পোড়া দেশে উন্মত্ত সাধু — যোগী ছাই ভস্ম মদ-মাংস খায় ভোগী এক পঙক্তিতে দাঁড় করায়                   ষাঁড়-বলদ-নারী!   দুহাত ভরে শান দিই বিষাক্ত তরবারি এই চরাচরে শিস দিই অবাধ                         বেশ ভারি।   শোন রোমিও জুড়ি পূবে-পশ্চিমে উন্মাদ ঘুরি এদেশ এখনও আব্রুতে ঢাকা ঠুসে দেব গরম ত্রিশূল, ছ্যাঁকা   ফুল-মালা জপি জিগির তুলি, তুলি ভর ঘুমনোর আগে দেখে নিস তোদেরও আসবে জ্বর!   ভালো করে দ্যাখ   রোমিও বিরোধী স্কোয়াড   লাভ জিহাদ, আস্ফালনে ভর্তি সেলাই করে দেব মুখ জানিস কী খতরনাক দর্জি?   আস্তিনে লুকানো যাদুছড়ি পাঠাবো ফরমান মুছে দেব ইতিহাস — বলিদান হাঃ——— ফুঃ——— এদেশ দ্যাখ নতুন তালিবান!   উন্মত্ত ——যোগী ছাই-ভস্ম মদ-মাংস খায়             ভোগী———!

গোলাম রববানী

ছবি
ক্যামনে ভালো বাসবে ভবে কেউ কোনোদিন ভাবিনি যা তা ভাবলে আর ক্ষতি কিসে ভাবছি এবার পৃথিবীর সমস্ত সাগর কিনে নেবো কিনে নেবো জলরাশি হাওড়-বাওড়-দীঘি-লেকো জলের অতোটা অভাব পড়েনি আকাশ ঝরণার ধারও ধারেনি চোখের কোণে ফোঁটা ফোঁটা জলের জলনগর জমে জমে এন্টার্কটিকা বরফের পাহাড় টিলা  সমস্ত তুষার মরুভূমি আর বড় বড় বন বনানী  মেঘে ঢাকা আকাশের মতো চোখের কোণে উড়ে উড়ে চলে দিকদিগন্তে ঘনকালো ঘনবরষা  চোখের কোণে সেট বেঁধেছে তুষারে ঢাকা অঞ্চল গ্রামবাংলা শহরবন্দর নগর মহানগর আর বিজনবন চোখের গভীরে চোখ গুজে রাখি সারাক্ষণ  চোখ মেলতে খুলতে অতোটা আর ভালো লাগে না অকাল বন্যা ঝড়ঝাপটা মাতাল হাওয়া চাই না সুনামি বিরুদ্ধে সুনামি হারিকেনের বিরুদ্ধে হারিকেন চাঁদের মাটির বিরুদ্ধে মাটি মোরার বিরুদ্ধে মোরা আমার ভালো লাগে না চোখ খুলতে আমার আর অতোটা ভালো লাগে না চোখ মেললেই ভেসে যাবে আমার ভালোবাসা চোখ মেললেই তলিয়ে যাবে এ বিশ্বচরাচর  আর সবুজে সবুজ ঘেরা বিস্তীর্ণ খোলা ময়দান আমি ক্যামন করে বলো চোখ খুলি আমি কেমন করে বলো বিশ্বাস ভাঙি ভাঙা-গড়া খেলার মতন স্পর্ধা ক্যামন করে করি আমি য্যানো বলতেই পারি  চোখের কোণে একফোঁটা জল আমারি জলে জলে জলাকার করে দ

কেয়া চ্যাটার্জী'র গল্প " কৃপণ-কথা"

ছবি
সকলের উদ্দেশ্যে জানাই , গল্পটি পড়ুন।  পড়লেই এক নতুনত্ত্বের ছাপ পাবেন।                        কৃপণ-কথা ভবানীপুরের চারতলা বাড়ির ঝুল বারান্দা দিয়ে শহরের অনেকখানিই দেখতে পাওয়া যায়। আগে গাছগাছালিতে ভরা ছিল জায়গাটা। এখন ধীরে ধীরে বাড়ি-বহুতলে ছেয়ে যাচ্ছে এলাকা।  আমাদের বাড়িটা অনেকদিনের পুরোনো। নিচের তলা দোকানকে ভাড়া দেওয়া। দোতলা, তিনতলায় থাকে ভাসুর আর দেওরের পরিবার, আমরা থাকি চারতলায়। আমাদের একটি মেয়ে। বিয়ে ও চাকরি নিয়ে পুনেতে বাসস্থান গেঁড়েছে। কলকাতা আসে বছরে একবার। আমাদের এই দুটি প্রাণীর জীবনে কোনো চাহিদা নেই আর। বুড়োবুড়ি দুজনা'তে বেশ সুখেই আছি। আমার বুড়ো ক'দিন আগেই অবসর নিলেন। প্রথম প্রথম অবসর জীবনটা বেশ উপভোগ করছিল কিন্তু মাস কাটতে না কাটতেই শুরু হলো বিরক্তি আর মন খারাপের টানাপোড়েন। আমিই বলে কয়ে পাড়ার মোড়ের চায়ের দোকানে পাঠাতে শুরু করলাম। এখন তিনি সকালে উঠে এক কাপ চা খেয়ে মর্নিং ওয়াকে যান। তারপর বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেরে বাজার সেরে, খবরের কাগজের আদ্য শ্রাদ্ধ করে ন'টা নাগাদ ঘরে ঢোকেন। তারপর বই নিয়ে বসেন। ওটি তার বরাবরের স্বভাব। আমারও। এইভাবেই দিন কাটছিল। কিন্তু তাল কাটল একটা অদ্

সাফিয়া খন্দকার রেখা

ছবি
বন্ধু  স্মৃতির ক্যানভাস থেকে মুছে যায়না প্রিয় ইমেজ / সময়ে আপণ করে নিয়েছি পথ ঘাট, নগর নাগর, অমাবস্যা পূর্ণিমা / বুকের ভেতর প্রচন্ড বিস্ফোরণে ভাষাহীন এক বোধ কাজ করে / এর ভেতরেই যেন যুগযুগ জেগে আছি/ এখনও সুর করে পড়ছি অ তে - অয় অজগর আসছে তেড়ে আ তে - আমটি আমি খাবো পেড়ে/ বেঞ্চের ডান পাশে রিনা বাম পাশে খসরু, সামনে মনিকা পেছনে সাঈদ / শৈশব পেড়িয়ে কৈশোরের অদম্য কৌতূহলে হেঁটেছিলাম ছায়ার পেছনে তোদের সঙ্গী হয়ে / চলে যেতে যেতে অন্তহীন সেই পায়ের ছাপ,  প্লাটিনাম স্কুলের বারান্দা, দপ্তরী রহমান চাচা, রবার্ট স্যারের কানমলা, ইয়াসিন স্যারের লাল চোখ, মাওলানা স্যারের জোড়া বেত/ মনে কি পড়ে তোদের আমারই মতো? ফড়িংয়ের পিছু নেয়া সেই সময়ের হাত ধরে এখনও হেঁটে যাই / পৃথিবীর গল্পে সুগন্ধি ফুলের মতো তোরা বুকের অলিন্দে সৌরভ ছড়িয়ে যাচ্ছিস আজও / বড় হতে হতে বুড়ো হয়েছি ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ এর কল্যাণে বন্ধুতালিকায় হাজারো বন্ধু/ অথচ স্মৃতির আকাশ থেকে নেমে এসে বৃষ্টির ফোটা হয়ে ভিজিয়ে দিস স্কুলের সেই তোরা/ খুব জানতে ইচ্ছে করে , এই মধ্যবয়সী আটপৌরে সন্ধ্যায় তোদেরও কি মনে পড়ে সেইসব স্মৃতি!  বহুদূর অতীত.... চান কাকুর চায়ের দ

রাবেয়া রুবি

ছবি
যাপিত সময় আমার সকাল টা আমার মতই হবে পাতায় যেমন শিশির থাকে। তেমনি চোখে মুক্তার মতো স্বপ্ন ও বিষাদ দুটোই থাকবে কান্নার জলে বাঁকে বাঁকে।  দিবস রজনী কেটেছে এক নির্ঘুম নির্জনে।   ঠিকানা ছিল আগের জায়গায় শুধু সাথী হারা হলো এই যা, কেঁদে কেটে বৃষ্টি  নামতো মেঘলা আকাশে বেদনার সংগোপনে। বিগত বছর গুলোতে হাসতে পারিনি কাতর যন্ত্রনায়। শুধু তাকিয়ে দেখেছি গত বছর গুলোর স্তব্ধ  চেহারা। রোদ, বৃষ্টি,  আলো আঁধারে,  ব্যস্ততায়  অখন্ড অবসরে  বেলা অবেলায়। নিয়মের বেড়াজালে ছুটে চলে জীবনের বাঁকে, পৃথিবীর  পুরানো  নিয়মে আমি নতুন বৈষ্ণবী। সরলা পথ হেটে চলেছি একা একা। অবাধ্য স্মৃতি  গুলোতে অনন্ত তৃষ্ণা  থাকে। অব্যক্ত হাহাকার ভেজা সন্ধ্যায়, স্বপ্নের রঙ সময়ের  অপেক্ষায়, আঁকা স্মৃতি  গুলো ধূসর হয়, নিস্প্রভ  চোখে তাকিয়ে রয়। কখনো  অদৃশ্য বদল কখনো  দৃশ্যত  পলায়ন, কোথাও পরাজয় ভেবে নয় অবধারিত জয়ের বুনন। পৌঁছে  যাই প্রতিটি মৌন কাজের আষ্টেপৃষ্টে,  ক্রমাগত মনের ভিতর উচ্ছ্বলতার  জোয়ার বইয়ে দিচ্ছে। মাঝে মাঝে দখিণা বাতাসে স্মৃতির  আগুন জ্বলে, স্মৃতির প্লাবনে অপূর্ণ তায় যায় সব ভুলে। চাঁদ আলো দিয়ে বলে যায় আগামী তে আসবে ফের, স্বপ্ন দিব

রাবেয়া পারভীন এর ধারাবাহিক ছোট গল্প "কালো ক্যনভাস"৬

ছবি
নতুন  ধারাবাহিক " কালো ক্যনভাস  " লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের  পড়তে সহযোগিতা করুন   লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম এই লেখার  আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে  লিখতে সহযোগিতা করবে।                  কালো ক্যানভাস                                                                           ( ৬ ষ্ঠ পর্ব) প্রায় একসপ্তাহ  হাসপাতালে থেকে বাসায় ফিরল নীলা। নীলাকে  অনেক প্রশ্ন করেও নীলার বাবা মা  কোন তথ্য নিতে পারলেন না। শুধু নীলার  অবচেতন  মুখে " প্লিজ স্যার  আমাকে ছেড়ে দিন " এই কথা থেকে  জালাল  সাহেব  অনুমান করলেন  যে  এটা ইশতিয়াকের কাজ। তখন ইশতিয়াকের  মেসে  গিয়ে খোঁজ করে জানলেন  সে  চলে গেছে  কেউ  তার ঠিকানা জানেনা । একবার ভাবলেন পুলিশে  জানাবেন  কিন্তু  নিজেদের  মানসন্মানের কথা ভেবে  চেপে গেলেন।  কিন্তু এই নীলা আর সেই নীলা  রইলোনা। আগের সেই আনন্দময়ী  কিশোরীটি  হঠাৎ করেই যেন বদলে গেছে। অল্প আওয়াজেও সে ভয়ে কেঁপে উঠে। কারও সাথে কথা বলতে ভালো লাগতোনা। পরীক্ষাটাও আর দেয়া হলোনা । বন্ধুরা  ছুটে এলো, এসে দেখলো  নীলা অসুস্থ কিন্তু কি হয়েছে জানলোনা। কারো সাথে ক

হামিদুল ইসলাম

ছবি
জন্মদিন                                                    নদীর জলে এখনো মাঝে মাঝে  গা খুলে বসি  আলগা হাওয়া এঁকে রাখে শীতল শ্বাস  পেরিয়ে যাই ছাতারে শালিক নীল তিমির দেশ  সাপ লুডু মই লুডুর ব‍্যস্ত জীবন  হৃদয়ে বৃষ্টি ঝরার সুবাস  শিশির মাখা ভালোবাসার ঠোঁটে রাখি চুমু। সান্ধ‍্য কথন  ফুল হয়ে ফোটে তোমার জন্মদিন উৎসব 

মমতা রায়চৌধুরী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "টানাপোড়েন"১৯

ছবি
এ কান্ত মনেই লিখে চলেছেন লেখক ।  তার নিত্যদিনের  আসা  যাওয়া ঘটনার কিছু স্মৃতি কিছু কল্পনার মোচড়ে লিখছেন ধারাবাহিক উপন্যাস " টানাপোড়েন   " ।                                                                   টানাপোড়েন (১৯)                                                                                              নতুন ডাক। শরতের শুভ্র আকাশ ,পেঁজা তুলোর মতো মেঘ কাশ,শিউলির সমারোহ , আগমনী সুর। কেমন চারিদিকে একটা পুজো পুজো গন্ধ। মায়ের আরাধনার জন্য তার আসার অপেক্ষায় ধরাবাসি যেন উদগ্রীব। ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সকলের মনে আনন্দের দিন। কিন্তু আজকে যেন শিখার আনন্দ অনেকটাই বিবর্ণতা ধারণ করেছে। প্রতিবছর পঞ্চমী থেকে কলকাতার প্যান্ডেল প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখা ,মজা ,আড্ডা। এবার মনটা একদমই ভালো নেই। আজ যে দিব্যেন্দু নেই ।শিখা ভাবতেই পারে না পাঁচ বছরের সম্পর্ক এভাবে ভেঙে যাবে ।যদিও শিখার দিক থেকেই আপত্তি ।আপত্তি করার কারণ ও আছে। কিন্তু মন থেকে যে স্মৃতিগুলো মুছে ফেলা যায় না ।অতীত বড় বেদনাদায়ক ।বর্তমানে ঝড় তোলে, ভবিষ্যতেও ঝড় তোলে, মনের ভেতরে শুধুই আলোড়িত করে। ভেবেছিল একটা ছোট্ট সংসার হবে

লেখক শান্তা কামালী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "বনফুল" ৩

ছবি
চোখ রাখুন স্বপ্নসিঁড়ি সাহিত্য পত্রিকার পাতায়  লেখক  শান্তা কামালী'র  নতুন ধারাবাহিক   উপন্যাস  "বনফুল"                                                                             "বনফুল"                                                                                  ৩ য় পর্ব                                জুঁ ই মোটামুটি নিশ্চিন্ত  হলো, এখন অন্তত ফোন করে যোগাযোগ করা যাবে।  জুঁই ফেরার পথে পলাশকে হেটে যেতে দেখে ড্রাইভাকে গাড়ি থামাতে বললো, পলাশের সামনে এসে গাড়ি থামতেই জুঁই গাড়ি থেকে নেমে এসে বললো প্লিজ আপনি গাড়িতে উঠুন, জুঁইয়ের মুখের দিকে তাকাতেই ব্যাপারটা ঠিক অন্য রকম.....  পলাশ আর না করতে পারেনি।  পলাশ গাড়িতে উঠলো ড্রাইভারের পাশের সিটে, জুঁই জানতে চাইলো আপনি কোন দিকে যাবেন।  পলাশ বললো আমি মতিঝিল এজিপি কলোনি....  ড্রাইভার পলাশকে মতিঝিল এজিপি কলোনিতে নামিয়ে নিয়ে ড্রাইভার লালমাটিয়ায় চলে গেল জুঁইকে নিয়ে।  রাতে পড়ার টেবিলে বসে জুঁই পলাশের কথাই ভাবছে, কেন বারবার পলাশের কথা মনে পরছে.....  তবে কি পলাশকে ভালো লেগে গেলো! যতবার পড়াতে মন কনসেনট্রেট করতে চাইছে তত বেশি করে প

সোমাশ্রী সাহা

ছবি
শূন্য পর্যায়   তৃষ্ণা তেমনি কুহকী ও শান্ত  জিহ্বা ও কণ্ঠ শুকিয়ে যায়  এমন একটি সময় যখন আগুন ডাকে, আয়...  তৃষ্ণা  মনের, ভেতরের, বাইরের...   ওখানেই জন্ম ও মৃত্যু  এই সময়, মুহূর্ত, ভাসিয়ে নিয়ে  যাবে, আরও  যেন আবেগ ও নৌকো, কিন্তু কোনওটিই নয়  এমন নিঙড়ানো সুখের সামনে দাঁড়ালেই  ভয় পাই  অথচ দ্যাখো, মন কথা বলছে না,  মুদ্রার কথা বলছে যেমন  যেভাবে চুপচাপ ফাঁকি দ্যায় জীবন

cxvv

LOVE

cxvxc

LOVE