পোস্টগুলি

আগস্ট ১, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শ্যামল রায়

ছবি
চোখে ধরা পড়ে উত্তরের হাওয়ায় জানালার পর্দাটা সরালে দেখা যায় নানান ধরনের গাছপালার ফাঁকে গজিয়ে ওঠা নতুন পাতাদের জোসনা রাতে ভারি মজা লাগে। আর চারপাশে একাধিক কয়েক তালার বাড়ি কাছাকাছি ছাদে হঠাৎ দেখা হয়েছিল সদ্য বিবাহিত নারীকে দু চোখে ধরা পড়েছিল তার মুখ। নতুন । ভিতরে আতঙ্ক কাজ করছিল অথচ দেখতে পেয়েছিলুম তার ইশারা আমাকে ভাবিয়েছিলো, ঘুম আসেনি  একদিকে যমুনা ছিল অন্যদিকে গঙ্গা ভাগিরথী দুয়ের মাঝে ঢেউ খেলেছিল সারাটি রাত দু চোখে ধরা পড়েছিল তার মুখ। হঠাৎ মুখোমুখি নতুন কিছু করার নতুন কিছু বলার থাকে এসব উধাও। সময় নেই বিবাহিত স্বামীর সময় কাটে না, ভিতরে যন্ত্রনা এ যেনো ঘন একটা অন্ধকারের জালে জড়িয়ে পড়া  শুধুই আলোর পথ খুজছিলাম তুমি যদি আলো হও আমি হব দিশা। আমার বেড়ানো ছাদ হয়ে উঠুক বৃষ্টিতে ভেজা নীল শাড়ির আঁচল তুমি থেকো সারাক্ষন চোখে চোখ রেখে শুধুই আমার জন্য --+।

সাইফুল আলিম

ছবি
সানা মনির  জন্মবার্ষিকী  এই করোনার মহা মারিতে আসলো ছুটে ভবে  স্মৃতির  পাতায় নাম লিখিয়ে  রাখলো তাহা সবে। ১৫ই জুলাই দু’হাজার বিশ এ জন্ম নিলো সানা  এই সময়ে করোনার বিষে ভোগছিলো তার নানা। বিশ্বে যখন আসলো গজব বান্দর ই সব দায় সানা মনি চোঁখ খুলিয়া আজব দুনিয়া চায়। পাড়া পরশী উঠলো জেগে  কান্না শুনে তার এমন সময় মহা বিশ্বে, আবার জন্ম হলো কার!! প্রথম কান্নায় দাদি নানিরা উঠলো মেতে হেসে  আদর করে বুকে টেনে চুমায় ভালোবেসে। চাচারা সবাই দেখতে ছুটে  চাঁদের ন্যায় ঐ মুখ  ফুফু  খালা সব খুশির সংবাদে ভরে গেছে তাদের বুক। দাদু ডেকে কয়,দেখো না চেয়ে খেলছে কেমন করে এ বুঝি এলো ভাগ্যবতী বিশ্ব মানবের তরে।  বাবা যে সদা, করে বকা যকা দুর্ভিক্ষে কেনো এলো রাস্তা, ঘাটে গড়াগড়ি করে কতো যে প্রান গেলো। দোয়া মাঙ্গে বাবা, ওগো দয়াময়  করোনা ই এখন শিষ্যে সানা মনিকে বাচিয়ে রেখো এই যে মহা বিশ্বে।  দিনের পরে মাস চলে যায়  আসলো বছর ফিরে  স্বপ্ন সবার হবে যে বড় জ্ঞানী গুনীদের ভীরে। নিপা কেঁদে কয় ওগো  দয়াময়  নিওনা করোনায় প্রান সানা যে আমার পরশ মনি রাখিও সদা মান। জন্ম দিনে এই মিনতি  করি বারংবার  গোলাপ,বেলী,বকুলের ন্যায় প্রভু করো চমৎকার।

মোহাম্মাদ আবুহোসেন সেখ

ছবি
  সৃষ্টি কর্তা আকাশ পানে চাঁদ সূর্য নক্ষএ কত গ্রহ তারা জমীন পানে জীব প্রজাতি গাছ প্রকৃতি নদী-নালা নীচ থেকে উপর মাঝে,ইট সাজিয়ে ছাদের মতোন দিয়েছো যে পৃথিবীকে আকাশ নামের ছাদটাকে! তারীর মাঝে নাইকো আজ,আমরা সুরক্ষিত। খোদা তোমার রং বে রংয়ের খেলায় যে আজ পৃথিবী নামক গ্রহের মানুষ,করছে হা হা কার। অন্য গ্রহে যেন,দিওনা এই মরণ ব‍্যাথী করুন দোসা। খোদা তুমি করলে ঘোষণা,পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব আমরা। কোন ভুলে দিচ্ছো মোদের এত কষ্ট যন্ত্রণা। হে খোদা তুমিতো দোয়ার সাগর দাওনা মোদের ভিক্ষা। দুহাত তুলে দোয়া করি পৃথিবীকে শান্ত করো আবার। পৃথিবীকে শান্ত করো আবার। ৮নং তিতকুমার,বাসন্তী,২৪পরগনা।

স্বপন কুমার ধর

ছবি
প্রেরণাদাত্রী হেরে গেছি আমি সময়ের কাছে, দুঃখ নেই তাতে। যুগিয়েছো তুমি নবোদ্যমে আশা, ভগ্ন হৃদয়কে তুমি করে তুলেছো তাজা, পাশে থেকে সদা, বলে গেছো তুমি, " তুমিই জয়ী হবে "। উদাসী মন নিয়ে যখন, বসি গিয়ে তীরে, দেখি নৌকাটি চলে যায় দূরে। আনমনে ভাবি আর কতদূরে, দেবে সে সুদূরে পাড়ি। পাশে এসে বসে, তুমিই বলেছো, " তুমিই জয়ী হবে "। শিক্ষা, খেলা কিংবা বিনোদন, জীবিকার খোঁজে ব‌্যর্থ যখন মন। ক্লান্তি ও গ্লানি ঘিরে ধরেছিল মোরে, একবারের জন্যেও তুমি, কিন্তু যাওনি সরে। স্পর্শকাতর কথায় প্রেরণা যুগিয়েছো, বলেছো - " তুমিই জয়ী হবে "। আজ যত ভাবি নিজেরই অজান্তে, পৌঁছে গেছো তুমি কোন্ দূর-দূরান্তে! তারা হয়ে হয়তো দেখছো আমায়, এ জীবনে আর, পাশে পাবোনা তোমায়। হেরে গেছি আমি, তোমারই ভবে, বলবে না কেউ " তুমি জয়ী হবে "।

অলোক দাস

ছবি
মেঘে বজ্রপাত  বিমানে একটি ছট্ট শিশু, খেলনা নিয়ে ব্যাস্ত I হটাৎ বাজ পড়লো বিমানে - বিমানটা হারালো ভারসাম্য I প্রাণের ভয়ে শিশু থেকে বৃদ্ধ ভয়ে অস্থির I শিশুটি আপন মোনে খেলে যাচ্ছিল I এক ব্যাক্তি খেয়াল কোরে শিশুটিকে I তোমার কোনো ভয় নেই কেন? ছোট্ট মেয়েটি বললো, এই বিমানের পাইলট আমার বাবা I বিমানটি অবত্রন করলো নিরাপদে I তাই বাবারা বেঁচে থাকুক, সব শিশুদের হৃদয়ের মাঝে ভালোবাসায় I

রাকিবুল হাসান উন্নিদ্র

ছবি
সুন্দর তুমি তুমি সুন্দর প্রত্যুষে বিকশিত  নির্ঝঞ্ঝাটে গোলাপের লালাভার চেয়েও তুমি সুন্দর তুমি সুন্দর আরও সুন্দর  ওই সিঁথিতে দোলন্ত লাল সিঁথি পাটি। তুমি সুন্দর রক্তাভ নবোদিত সূর্যের চেয়েও তুমি সুন্দর  তুমি সুন্দর আরও সুন্দর মৃদুগামী অধর হাসি। তুমি সুন্দর পূর্ণিমা তিথির পুষ্করিণীর চেয়েও তুমি সুন্দর তুমি সুন্দর আরও সুন্দর ঔজ্বল্য দু'টি কাজল আঁখি। তুমি সুন্দর দ্যুতিময় ধৌতশিশির বিন্দুর চেয়েও তুমি সুন্দর তুমি সুন্দর আরও সুন্দর  আকর্ষক ওই নাসিকায় উদ্বেলিত নথ। তুমি সুন্দর আরও সুন্দর তোমার দুরন্ত অলক ফের হারালাম পলক প্রাণবন্তক লাবণ্য ওই মুখশ্রীর স্পর্শ পেতে আমি এক তৃষিত চাতক। হাসি যেন তার মায়াময় জোছনা সৌভিক দুটি আঁখি ঠোঁট দুটি তার বর্ণোজ্জ্বল যেন নব্য ফোটা গোলাপ পাপড়ি। চাঁদ বাকা ভ্রু ওই রংধনুর টান সে যেন অতন্দ্রি কবিতার এক সতেজ প্রাণ। বেশ মানিয়েছে ঠিক ওই কপালের কালো টিপ আর চমকানো কর্ণের দুল সে যে বিশ্ববিধাতার গড়া উত্তমা ফুল। মুখ যেন তার ফাল্গুনী আকাশের ঔজ্জ্বল্য চাঁদের গড়ন মাথা ভরা মেঘ কালো কেশে সে যে গন্ধ বিলায় সারাক্ষণ।