শীত
গ্রীষ্ম অতিবাহিত হয়ে
আসলো যে শীত,
তাইতো আজ ধরেছি মোরা
সাম্যের সেই গীত।
শীতের ওই দখিন হাওয়ায়
কেঁপে ওঠে মোদের বুক,
প্রাণীরা সব যায় যে বাসায়
থাকে না মনের সুখ।
শীতের সকালের রোদ
লাগেজে ভারী মিষ্টি,
সন্ধ্যাবেলায় কাঠের আগুনে
যায় যে সকলের দৃষ্টি।
শীতের ওই মোটা পোশাক
পরেছি মোদের অঙ্গে,
বেরিয়েছি যে শীতের রাতে
ভয় নেই কাঁথা আছে সঙ্গে।
শীতের ওই খেজুর রস
যেই পড়েছে পেটে সকালে,
হাড় কাঁপানো শীতের দিনে
প্রাণ যায় যেন অকালে।
শীতের সকালে খাওয়ার শেষে
ছুটে চলি আগুনের কাছে,
হাত পাখানা সেঁকে নিয়ে
মনরে বলি লেপ-কম্বল আছে।
শীতের নিশি কাল রাতে
চলি যখন আমি একা,
রাস্তা থাকে পুরো ফাঁকা
পাইনা যে কারো দেখা।
শীতের সকালের ঘন কুয়াশায়
যায় না যে কিছু দেখা,
কুয়াশা থেকে ধোঁয়াশা হয়
হল যে মোদের শেখা।
শীতের সব শাকসবজি
সবুজ করেছে মাঠ কে,
শীতের ওই শাকসবজি
ভরিয়ে তুলেছে হাট কে।
শীতের দিনের সকালের সেই
ধুকি পৌষ পিঠার কথা,
ভুলিবো কেমনে সেই স্বাদ
মনে আছে যে গাঁথা।
তাইতো বলি ওরে ভাই
করিও না শীতকে হেলা,
গ্রীষ্মের পর শীত আসে
এত ঋতুর সব খেলা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thank you so much