চলছে নতুন ধারাবাহিক উপন্যাস "উদাসী মেঘের ডানায়"
লেখাটি পড়ুন এবং অন্যদের পড়তে সহযোগিতা করুন লেখককের মনের অন্দরমহলে জমে থাকা শব্দগুচ্ছ একত্রিত হয়েই জন্ম লেখার।
আপনাদের মূল্যবান কমেন্টে লেখককে লিখতে সহযোগিতা করবে।
ঊদাসী মেঘের ডানার
( পর্ব নয়)
একদিন বিশ্রাম নিয়ে তৃষ্ণা অফিসে এসেই সামিয়াকে
বললো-কি ব্যাপার ঢাকায় এসে আমাকে ঠিক মতন
পৌচ্ছলে কিনা না জানিয়ে ফোনের সুইচ অফ করে
রেখেছো কেন?
-আমি চাইনি তোর আনন্দটা নষ্ট করতে তাছাড়া তুইতো ড্রাইভার কে কল করে জেনেছিস।
-তা জেনেছি,কোন প্রবলেম হয়নিতো
-পরে শুনিস এখন কাজ আছে।লান্ঝের সময়
সব শুনে তৃষ্ণা নিজেকে অপরাধী ভাবতেই,সামিয়া
বললো- না,এটা উছিলা,,অফিসের কাজ শেষ করে
ফিরে আসিনি এটার জন্য, বাদ দে ও
ওরকমই।তাছাড়া তুই জানিস আমি ওকে খুব ভালোবাসি তাই সহ্য করি একদিন ঠিক হয়ে যাবে
ও সেই সুযোগটা নিয়েছে যা খুশি তাই করবে আমি
ওকে ফেলে যাবোনা, তাই শাসন করা ওর অভ্যাসে
পরিনিত হয়েছে, কি আর করা।
তৃষ্ণা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলো সামিয়ার দিকে
আর ভাবলো কতটা সহ্য,ধোর্ষ বিধাতা কোন কোন
নারীদের একটু বেশিই দেয় তার জলজ্যান্ত প্রমান
সামিয়ার। ওর কাজের টেবিলে যেয়ে বসলো
মন লাগছেনা কাজে কক্স বাজারে বেড়াতে না গেলে
হয়তো সামিয়ার এমন হতেনা ওর জন্যই বেচারী আজ
অশান্তি।মনটা,খারাপ,হয়ে গেলো কাজে মন বসছেনা
তবুও কাজ করে ছুটির পর সামিয়াকে লিফট দিলো
বরাবরের মতন,গাড়ি আছে ওর স্বামি দেয়না
ছুটির পর উনি মাস্তি করে বেড়ায়, ঘরে ঢুকে অশান্তি
করে আগেই যাতে সামিয়ার মুখ বন্ধ থাকে।
কি বিচিত্র এই সংসার জীবন।
চলবে....
খুব সুন্দর বাধুনিতে এগিয়ে চলেছে।অপূর্ব সুন্দর উপস্থাপনা।চলুক এগিয়ে পরবর্তী অধ্যায়ের দিকে
উত্তরমুছুন