কুয়াশার চাদরে
শীতের কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে পুরো পৃথিবী।
সূর্য মামাকে গিলে খেয়েছে প্রতিটি প্রভাতী ভোর।
সবুজ মাঠে শিশির কনা জমে আছে গাসের ডগায়।
উষ্ণতার মোরগ উন্মোচনে আগুনের তাপ নেয় সাজ সকালে বৃদ্ধ,যুবক ও শিশু, সমবেত ভাবে।
শীতের আমেজে মগ্ন পল্লীর নানাবিধ শ্রেণির মানুষ।
উৎসবে মেতে উঠে আজেই এই সৃজনশীল মুহূর্ত।
রাতের আধারে জোৎস্নারা উঁকি মেরে তাকায় না।
ধুলায় উড়ানো বালিকনার ন্যয় কুয়াশায় ঢেকে আছে পথঘাট।
কম্বলের নিচে ফুটবলের ন্যয় গোল হয়ে আছে বৃদ্ধারা।
,কিশোর কিশোরীর শরিলে যেন যৌবনের সিদ্ধ জলের ধোঁয়া বের হয়, তবুও যেন পৌষের সীত।বাহার কিংবা আত্ম বড়াইয়ের কিছু নেই।
এইটা প্রিয়ার কাছে বীর হবার কিছুই নয়
সময়ের সাহসিকতার আসল পরিচয়,
নিজেকে সঠিক সময়ে খাপ খায়িয়ে নেওয়া।
তাই সীতের ঘন কুয়াশার কাছের সেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে সুস্থ থকাই অধিকতর শ্রেয়।
আমিও তার ভিন্ন মাত্রার কোন গনিত সুত্রের সমাহার নই।
যেমনটি চাঁদের জোৎস্নাকে ঢেকে রাখে ঘনমেঘ,
কিংবা কুয়াশার তুষার বৃষ্টি,
তেমনি চাদরে ঢেকে আছে উষ্ণতার রক্ত মাংসের গড়া কোমল শরীর কোন এক বিনিদ্র রজনীতে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thank you so much