তোমাকে পেলে যা হতো
তোমাকে পেলে এলোমেলো বাতাস হতাম
তোমাকে পেলে বরফের মধ্যে
উষ্ণতা খুঁজে নিয়ে নির্মাণ করতে পারতাম
একটি সুন্দর দেশ।
তোমাকে পেলে যা হতো।
তোমাকে পেলে খোলা জানালার পর্দা সরিয়ে
দুচোখ দিয়ে শুধুই দেখতাম তোমাকে
পাখি আছে আছে নামিদামি নানান গাছ
চারিদিক শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ
তোমার আঁচল পেতে দুজনা বসতাম
আলতো করে ছুঁয়ে দেখতাম
তুমি কেমন আছো?
দুঃখের মধ্যে সুখ খুঁজে নিতে।
তোমাকে পেলে যা হতো
উষ্ণতা থাকলে এসব ভাবতে পারতাম
তাই অপেক্ষায়----
সুন্দর দেশের জন্য তোমার মুখ দেখবো
তোমাকে পেলে যা হতো আজও তাই ভাবি।
অনুভব করি
অনেকটা দূরে আর থাকতে
ইচ্ছে করেনা রোজ
গভীর রাতে ঘুম ভেঙে যায়
চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে
এসব যন্ত্রণার মাঝে
একটু শান্তি পেতে চাই
তাই অনুভব করি
খুঁজি ফিরি, অচঞ্চল মুখ
সুন্দরতা ময় ফুলের বাগান।
রঙ ছিলে
প্রথম কথা বলার সময়
তোমার নানান ধরনের রঙ ছিলো
মনের অন্তর জুড়ে ছড়িয়ে দিতে
আমি ভেসে বেড়াতাম ঢেউয়ের পর ঢেউ নিয়ে
শুধুই উষ্ণতায় উষ্ণতায়।
প্রথম কথা বলার সময়
শুধুই ভালোবাসা দিতে মনের বৃত্ত জুড়ে।
আজও দুঠোটের ছোঁয়া
শুধুই স্পর্শ করে যায়
দিন লিপির পৃষ্ঠা খুললে-----।
সুখস্মৃতি
সুখ স্মৃতি গুলো আজো বড্ড চঞ্চল করে
যা আগে কখনো ভাবি নি
আনকোরা ছিলে, সেদিন তুমি
হাসিটা ছিল সহজ সরল।
সে সময় তুমি দু ঠোটের বদল এর সুখ
ভাবোনি, প্রজাপতির ডানার মতো
তোমার দুচোখ তবুও মনের ছোঁয়ায়
একে দিই রোজ
সুখস্মৃতির অন্দরমহল জুড়ে
ভাবি তুমি আজো আছো
খুব কাছাকাছি পাশাপাশি।
ভাবনার জায়গায় আজ
ভাবনার জায়গায় আজ
হাট বসেছে
পসরা সাজিয়ে নানান মানুষ
তাই ইচ্ছে করে গান গাইতে
তাই ইচ্ছে করে চিৎকার করতে
আমাকে বাঁচতে দাও স্বপ্ন দাও
দাও দু মুঠো ডালভাত, আটপৌরে শাড়ি
এই হাটে শুধুই হিসেব নিকেশ।
হৈ-চৈ যাতায়াত।
নেই আম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
thank you so much