২৭ নভেম্বর ২০২১

লেখক শান্তা কামালী'র ধারাবাহিক উপন্যাস "বনফুল"৩০

চোখ রাখুন স্বপ্নসিঁড়ি সাহিত্য পত্রিকার পাতায় লেখক শান্তা কামালী'র  নতুন ধারাবাহিক  উপন্যাস "বনফুল" 





বনফুল
( ৩০ তম পর্ব ) 


                                                      জুঁই সাজগোজ করে নিচে নেমে এলো।
 জুঁইয়ের আম্মু জানতে চাইলো,জুঁই মা তুমি কি কোথাও বেরোচ্ছ ? 
জুঁই উত্তরে বললো হ্যাঁ আম্মু আমি আর পলাশ আজ বাইরে লাঞ্চ করবো, তাই একটু তাড়াতাড়ি না বেরোলে জ্যামে পরে যাবো। জুঁই অনেকটা আগে বেরিয়ে যথারীতি পলাশকে পিক করে নিলো.....

ড্রাইভার জুঁইয়ের পছন্দের রেস্টুরেন্টে নিয়ে গেল। দুজনের পছন্দের খাবারই অর্ডার করলো জুঁই.. …..।

সৈকত বাসায় পৌঁছতে তিনটা বেজে গেল।বাবা-মা দুজনেই সৈকতের আসার অপেক্ষায় উদগ্রীব হয়ে ছিলো। সৈকতের রেজাল্টে বাবা-মা দুজনেই ভীষণ খুশি সৈকত ও যে ফার্স্টক্লাস পেয়েছে। 
সৈকত ব্যাগ রেখে ওায়াশ  রুমে ঢুকে শাওয়ার নিয়ে ফ্রেস হয়ে বেরিয়ে এসে পাঁচ মিনিট নিজের ঘরে বসে।তারপর  বাবা-মারের সাথে  বসে লাঞ্চ করে নিজের রুমে ঢুকে অহনাকে ফোন দিলো।
 অহনা ফোন ধরে জানতে চাইলো রাস্তায় কোন সমস্যা হযনি তো?  সৈকত বললো এই ট্রেনে সচরাচর কোনো রকম সমস্যা হয় না। আমি ঠিক ভাবে পৌঁছে শাওয়ার  করে খেয়ে তবেই তোমাকে ফোন দিচ্ছি।
 তুমি কি করছো ডিয়ার, খেয়েছো?  
অহনা উত্তরে বলল, না। সৈকত বুঝতে পেরেছে ওর চলে যাওয়ার কষ্ট টা অহনা মানতে পারছে না । সৈকত বললো অহনা তুমি আগে যাও খেয়ে এসো,তারপর   আমাকে ফোন দিও। 
পলাশ ও জুঁইয়ের খাওয়া প্রায় শেষ। জুঁই বললো পলাশ চলো আজ আমরা বিকাল টা নিজের মতো করে ঘুরি। পলাশ ও বললো, হ্যাঁ চলো। 




চলবে....

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

thank you so much